🚩🚩🚩🙇🙇🙇 রাধে রাধে 🙇🙇🙇🚩🚩🚩
শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🔙 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 পঞ্চম ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath5.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫১. অনবসরকালীন বেশ 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
অনবসরকালীন বেশ:-
জগন্নাথের জন্মতিথি অর্থাৎ, জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমায় স্নানযাত্রার পর বলভদ্র ও জগন্নাথের গজানন বেশ অনুষ্ঠিত হয়। এরপর জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা ও সুদর্শন অনবসর সেবা গ্রহণের জন্য শ্রীমন্দিরে প্রবেশ করেন। এরপর পনেরো দিনের জন্য জগন্নাথের জ্বরলীলা শুরু হয়। জগন্নাথের সেবায় নিযুক্ত হন রাজবৈদ্য। লোকচক্ষুর অন্তরালে এই পনেরো দিন ধরে জগন্নাথের পরিচর্যা চলে। এই সময় জগন্নাথ অবসরহীন সেবা গ্রহণ করেন, তাই এই কালপর্বকে জগন্নাথের অনবসরকাল বলা হয়ে আসছে। অনবসর শব্দটি ভাঙলে দাঁড়ায় অন্-অবসর। অর্থাৎ অবসরহীন। এই সময় জগন্নাথ শুধুমাত্র ‘নিজগণ’-এর কাছেই প্রকাশিত হন।
শ্রীমন্দিরের আনন্দবাজারের নিকটস্থ স্নানমঞ্চে একসঙ্গে একশো আটটি কলসের জলে স্নান করে সুদর্শন, বলভদ্র, সুভদ্রা ও জগন্নাথের দারুবিগ্রহ সিক্ত হয়ে যায়। এই সময় মহাদারু ভিজে যাওয়ায় পুনরায় দারু শুষ্ক করার প্রয়োজন হয়। জল দারু বা কাঠের পক্ষে ক্ষতিসাধক। বিগ্রহের ক্ষয় ক্ষতি যাতে না হয় তাই এমন গুপ্ত পরিচর্যা চলে। মহাস্নানের ফলে জগন্নাথ, সুভদ্রা ও বলভদ্রের অঙ্গের রঙও সামান্য ক্ষয় হয়। শুধু পুরীর জগন্নাথের ক্ষেত্রেই নয়, দেশের অধিকাংশ প্রাচীন জগন্নাথ মন্দিরেই দেখা যায় প্রাকৃতিক রঙে রঞ্জিত বিগ্রহের রঙ বিগ্রহের স্নানের ফলে বেশ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পূর্ববৎ বিগ্রহের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চলতে থাকে প্রায় পনেরো দিন ধরে। এই সময় দেবতার শ্রীবিগ্ৰহ রত্নসিংহাসনে থাকেন না। কিন্তু বিগ্রহ না থাকলে রত্নসিংহাসন জগন্নাথশূন্য থাকে না। জগন্নাথের অনবসরকালে শ্রীমন্দিরের রত্নসিংহাসনে দারুব্রহ্ম জগন্নাথের পরিবর্তে বিরাজিত হন পট্টব্রহ্ম বা পটব্রহ্ম জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রা। দেবতার অনবসর বেশ দেববিগ্রহে নয় ব্রহ্মপটেই অনুষ্ঠিত হয়। অনেকে অনবসর বেশকে জগন্নাথের বেশ রূপে স্বীকৃতি দিতে চান না। কারণ এই সময় জগন্নাথ বিগ্রহ অনবসর পরিচর্যার জন্য গুপ্তভাবে রক্ষিত হয় এবং শুধুমাত্র দেববিগ্রহের অনুপস্থিতিতে পটের ব্যবহার করে দেবতার অনুসঙ্গ রক্ষা করা হয়। এমনকি অনবসর কালে সিংহদ্বারের পতিতপাবন বিগ্রহও দেখা যায় না। অনবসরকাল পর্বে পতিতপাবন বিগ্রহের জানালা বন্ধ থাকে এবং সেই জানালার ওপরে একটি পূর্ণবিগ্রহ জগন্নাথের পটব্রহ্ম স্থাপন করা হয়। চৈতন্যজীবনী গ্রন্থগুলি থেকে জানা যায় জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমায় জগন্নাথের স্নানযাত্রার পরের দিনগুলিতে পুরীনিবাসী সন্ন্যাসীপ্রবর মহাপ্রভু চৈতন্যদেব জগন্নাথের বিরহে অস্থির হয়ে অদূরবর্তী ব্রহ্মগিরি নিবাসী আলালনাথের দর্শনে যেতেন। এখনও জগন্নাথদেবের অনবসরকালে জগন্নাথের ভক্তরা আলালনাথ দর্শনে যান ও আলালনাথের বিখ্যাত ক্ষীর (ক্ষীরী) প্রসাদ লাভ করেন।
জগন্নাথের অনবসর পটগুলি প্রতি বছর জগন্নাথের সেবায় নিয়োজিত সেবকরা তৈরি করেন। এই ব্রহ্মপট তৈরি করা বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কাপড়, কাঠ, ফুল, রঞ্জক, আঠা প্রভৃতি উপকরণ ব্যবহৃত হয় ব্রহ্মপট তৈরি করার ক্ষেত্রে। সবার প্রথমে পটটি মসৃণ করে তৈরি করা হয়। রত্নসিংহাসনে যে পটগুলি বসানো হয় সেগুলি উচ্চতায় আনুমানিক চার থেকে পাঁচ ফুট ও প্রস্থে প্রায় কমবেশি চার ফুট মতো। পতিতপাবন বিগ্রহের জানালার বাইরে স্থাপিত ব্রহ্মপট প্রায় দেড় ফুট লম্বা ও এক ফুট চওড়া। মাদুর বা চাঁটাই জাতীয় পর্দার ওপর ব্রহ্মপটগুলি লাগানো থাকে। ব্রহ্মপটে মূলত কৃষ্ণ, শ্বেত, পীত, রক্ত ও শ্যামল রঙের ব্যবহার করা হয়। কথিত এই পাঁচ বর্ণ পঞ্চভূত অথবা প্রকৃতির পাঁচ তত্ত্ব। বাকি অন্যান্য রঙ এই রঙগুলি থেকেই তৈরি করা হয়। মসৃণ পট তৈরির পর প্রায় সাদা রঙের ক্যানভাস তৈরি করে নেওয়া হয়। তার ওপরে পেনসিল বা চারকোল দিয়ে এঁকে নেওয়া হয় দেবতার পূর্ণবিগ্রহের স্কেচ। সম্পূর্ণ স্কেচ তৈরি হয়ে যাওয়ার পর রঙের প্রলেপ দেওয়া শুরু হয়। পটগুলি নিখুঁত করে তোলার জন্য কালো রঙের বিভাজনরেখা আঁকা হয়। ফলে ব্রহ্মপটে ব্যবহৃত প্রতিটি রঙ আরও নিখুঁত ভাবে চোখে পড়ে। সাদা ও হলুদ রঙ পটের দিয়ে বিশেষ বিশেষ জায়গায় অলংকরণ করা হয়। জগন্নাথ-সুভদ্রা-বলদাউ-এর পট প্রায় সমান উচ্চতার হলেও পটের ভেতরে তিনজন দেবতার চিত্র এমনভাবে আঁকা হয়, যা দেখে মনে হয় জগন্নাথের অবয়ব বড়, তার থেকে সামান্য ছোট বলভদ্র ও বলভদ্রের থেকে আকারে আরও একটু ছোট সুভদ্রা দেবী। তবে চক্ররাজ সুদর্শন বিগ্রহের বিকল্পে কোনো পটের আয়োজন দেখা যায় না। পটগুলি দীর্ঘ হয় বলে পটচিত্রগুলি আঁকার জন্য অনেক সময় শিল্পী পটের ওপরে বসেও পট আঁকেন। প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমার ঠিক পনেরো দিন আগে ফলহারিণী কালীপূজার অমাবস্যার তিথিতে পটব্রহ্মের সমস্ত উপকরণ শিল্পীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। অতি দ্রুত মাত্র পনেরো দিনের মধ্যে রত্নসিংহাসনের তিনটি পট তৈরি করে নেওয়া হয়। পটশিল্পী সেবকদের তত্ত্বাবধানে পনেরো দিনের মধ্যে পটগুলি স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়ে ওঠে। জগন্নাথের অনবসর শুরু হলে স্নানযাত্রার পরবর্তী প্রতিপদ তিথিতেই পটব্রহ্মের বিজয় করানো হয়।
জগন্নাথের ব্রহ্মপটে দেখা যায় জগন্নাথ পদ্মাসনে বসে রয়েছেন। তাঁর চার হাতে রয়েছে শঙ্খ, চক্র, গদা আর পদ্ম। জগন্নাথের গায়ের রঙ ঘন নীল বা কৃষ্ণবর্ণ। জগন্নাথের পরনে পীতাম্বর, মাথায় মুকুট, মুকুটে চন্দ্র-সূর্যও থাকে, বুকে কৌস্তুভ মণি, কানে মকর আকৃতির কুণ্ডল, গলায় পদ্মসহ বনমালা, কাঁধে উপবীত, কপালে চন্দন তিলক, নাকে একটি তিলক ফোঁটা, কোমরে কোমরবন্ধনী ও সর্বাঙ্গে অজস্র অলংকার। জগন্নাথের বুকে ভৃগুপদের চিহ্ন দেখা যায়। জগন্নাথের মুখে গোঁফ ও দাড়ি দেখা যায়। অনবসর পট ছাড়া জগন্নাথের দাড়ি দেখা যায় শুধুমাত্র নাগার্জুন বেশ শৃঙ্গারের। জগন্নাথের পটরূপ যেন তাঁর রাজবেশেরই স্মরণ করিয়ে দেয়। জগন্নাথের দারুব্রহ্ম রূপের মতোই তাঁর পটব্রহ্ম রূপটি বিষ্ণুত্বে পরিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। রত্নসিংহাসনের জগন্নাথের পটের মতো একইভাবে তৈরি করা হয় পতিতপাবন বিগ্রহের জানালার বাইরের পটব্রহ্ম। জগন্নাথের পটব্রহ্ম নির্মাণ করেন শ্রীমন্দিরের আঠারো ঘর সেবক।
দেবী সুভদ্রার ব্রহ্মপটে দেখা যায় সুভদ্রা দেবী রত্নসিংহাসনে পদ্মাসনে বিরাজিত। পটে দেখা যায় সুভদ্রা দেবীর চারহাতের মধ্যে ওপরের দুই হাতে পদ্মফুল এবং নীচের দুই হাতে অভয় ও বরাভয় মুদ্রা প্রকাশিত। ব্রহ্মপটের সুভদ্রা দেবীর গাত্রবর্ণ অতসী ফুলের মতো উজ্জ্বল পীত বা হলুদ। তিনি পদ্মাসনে রক্তাম্বর ধারণ করেন। দেবীর মাথায় রত্নখচিত মুকুট, কপালে কুমকুমের টিপ, নাসায় দুটি নাকফল বা নোলক, কানে কুণ্ডল, হাতে কঙ্কণ-বালা-তাগাদি সোনার অলংকার, গলায় পদ্মসহ দীর্ঘ পুষ্পমালা ও রত্নমালা, কোমরে কোমরবন্ধনী। দেবীর সর্বাঙ্গে বহু রত্নময় অলংকার শোভা পায়। দেবী সুভদ্রার এই রূপকে ভুবনেশ্বরী মহামায়া রূপ বলা হয়। তন্ত্রোক্ত দেবী ভুবনেশ্বরী মহাবিদ্যার রূপের সঙ্গে অনেকখানি মিল রয়েছে সুভদ্রার পটব্রহ্মের। তবে সুভদ্রা দেবীর হাতে ভুবনেশ্বরী দেবীর সঙ্গে সামঞ্জস্য সৃষ্টি করার মতো কোনো অস্ত্র ধরা নেই। একটি মত প্রচলিত রয়েছে, পূর্বে জগন্নাথের অনবসরকালে সুভদ্রা দেবীর পটব্রহ্মেও দেবীর হাতে অস্ত্র দেখা যেত। শ্রীমন্দিরে বৈষ্ণব প্রভাব বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ভুবনেশ্বরী স্বরূপা সুভদ্রা দেবীর ওপরে লক্ষ্মীর রূপ ছায়াপাত করেছে। সুভদ্রা দেবীর পটব্রহ্ম আঁকেন শ্রীমন্দিরের চোদ্দো ঘর সেবক।
বলভদ্রের ব্রহ্মপটে দেখা যায় বলরাম পদ্মাসনে বসে রয়েছেন। তাঁর চার হাতে রয়েছে শঙ্খ, চক্র, হল আর মুষল। বলভদ্রের গায়ের রঙ উজ্জ্বল শ্বেতবর্ণ। জগন্নাথের বড়দাদা বলভদ্রের পরনে নীলাম্বর। জগন্নাথের মতো তাঁর মাথাতেও মুকুট দেখা যায়। বলরামের মুকুটের ঠিক ওপরে থাকে সপ্তফণাবিশিষ্ট মহানাগ। এই নাগের বর্ণও শ্বেত। বলভদ্রের গলায় স্বর্ণ চাঁপা ও পদ্মসহ বনমালা, কাঁধে উপবীত, কপালে চন্দন তিলক, বাহুতে বালা, কোমরে কোমরবন্ধনী ও সর্বাঙ্গে রাজাসুলভ অজস্র অলংকার শোভা পায়। বলভদ্রের পটব্রহ্মেও মুখে গোঁফ ও দাড়ি দেখা যায়। পঞ্চুকার অতিরিক্ত তিথিতে পালিত নাগার্জুন বেশ শৃঙ্গার ছাড়া বলভদ্রের আর কোনো বেশে দাড়ি দেখা যায় না। বলরামদেবের পটব্রহ্মরূপ তাঁর রাজবেশের স্মারক। ব্রহ্মপটে বলভদ্র স্বয়ং অনন্ত নাগ বা অনন্তদেব। অনন্তনাগ বিষ্ণুর অন্যতম নিত্যসঙ্গী ও প্রিয় সেবক। বলভদ্রের ব্রহ্মপটকে ঘিরে একটি প্রচলিত মত রয়েছে যে, পূর্বে বলরামের হাতে শিবস্মারক থাকত। বলরাম স্বয়ং শিব, শ্রীমন্দিরে হরিহর বেশ শৃঙ্গারের সময়ও বলভদ্রের অর্ধভাগ শিবরূপে সজ্জিত হয়। শ্রীমন্দিরে বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের প্রভাব বৃদ্ধি পর থেকে শিব স্বরূপ বলভদ্রকে অনন্তনাগের অনুসঙ্গে পরিপূর্ণ করে নেওয়া হয়েছে। বলভদ্রের পটব্রহ্ম আঁকেন শ্রীমন্দিরের ছয় ঘর সেবক।
জগন্নাথের অনবসরকালে পটব্রহ্মের সঙ্গে একত্রবাস করেন মদনমোহন, দোলগোবিন্দ, শ্রীদেবী, ভূদেবী, রামচন্দ্র, কৃষ্ণচন্দ্র। অনবসর সমাপ্ত হলে জগন্নাথ-সুভদ্রা-বলভদ্রের পটব্রহ্ম সরিয়ে নেওয়া হয়। শুধু পুরীর জগন্নাথদেবের শ্রীমন্দিরেই নয়, এই রীতি প্রচলিত রয়েছে উৎকলের প্রায় সমস্ত প্রাচীন জগন্নাথ মন্দিরে। জগন্নাথের অনবসরকালে ওড়িশার জগন্নাথবিরহী জনতার মুখে মুখে ফেরে একটি বহুল প্রচলিত ওড়িআ গীত। ওড়িআ ভাষারীতিতে গানটি নিম্নরূপ :
চতুর্ভুজ জগন্নাথ
কণ্ঠশোভিত কৌস্তুভঃ
পদ্মনাভ বেদগর্বহস্য
চন্দ্র সূর্যা বিলোচনঃ
জগন্নাথ লোকনাথ
নিলাদ্রিহ সো পারী হরি
দীনবন্ধু দয়াসিন্ধু
কৃপালুং চ রক্ষকঃ
কম্বু পানি চক্র পানি
পদ্মনাভো নরোত্তমঃ
জগ্দম্পারথো ব্যাপী
সর্বব্যাপী সুরেশ্বরাহা
লোকা রাজো দেবরাজঃ
চক্র ভূপহ স্কভূপতিহি
নিলাদ্রিহ বদ্রীনাথশঃ
অনন্তা পুরুষোত্তমঃ
তাকারসৌধাযোহ কল্পতরু
বিমলা প্রীতি বরদন্হা
বলভদ্রোহ বাসুদেব
মাধব মধুসূদনা
দৈত্যারিঃ কুণ্ডরী
কাক্ষোঃ বনমালী
বড়াপ্রিয়াহ ব্রহ্মাবিষ্ণু তুষমী
বংগশ্যো মুরারিহ কৃষ্ণ কেশবঃ
শ্রী রাম সচ্চিদানন্দোহ
গোবিন্দ পরমেশ্বরঃ
বিষ্ণুর বিষ্ণুর মহাবিষ্ণুপুর
প্রবর বিষ্ণু মহেশরবাহা
লোকাকর্তা জগন্নাথো
মহীহ করতহ মহজতহহ
মহর্ষি কপিলাচার ব্যোহ
লোকাচারিহ সুরো হরিহ
বাতমা চা জীবা পালসাচা
সুরহ সংগসারহ পালকহ
একো মীকো মম প্রিয়ো
ব্রহ্ম বাদি মহেশ্বরবরহা
দুই ভুজশ্চ চতুর্বাহু
শত বাহু সহস্রক
পদ্মপিতর বিশালক্ষয
পদ্মগর্ভা পরোহরি
পদ্ম হস্তেহু দেব পালো
দৈত্যারি দৈত্যনাশনঃ
চতুর্মূর্তি চতুর্বাহু
শহতুর ন ন সেবিতোহ
পদ্মহস্তো চক্রপাণি
শঙ্খহস্তো গদাধরহ
মহাবৈকুণ্ঠবাসী চো
লক্ষ্মীপ্রীতি করহু সদা।।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫২. গিরিগোবর্ধন বেশ 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
গিরিগোবর্ধন বেশ:-
জগন্নাথের যেসব বেশ শৃঙ্গার অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে তার মধ্যে অন্যতম গিরিগোবর্ধন বেশ বা গিরিধারী বেশ। মহাপ্রভু জগন্নাথ আগে গিরিগোবর্ধন বেশ বা গিরিধারী বেশে শোভিত হতেন যা মূলত পরিচালনা করতেন পুরীধামের বড় ওড়িআ মঠ (বড় ওড়িয়া মঠ)। এই বিশেষ বেশ তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে অসুবিধা তৈরি হয়েছিল, তাই এটি আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। জগন্নাথ মহাপ্রভু এই বিশেষ বেশে তাঁর বাম হাতে গিরিগোবর্ধন পাহাড় আর ডান হাতে সোনার বাঁশি ধরে রাখতেন। জগতের নাথ তথা জগতের পালনকর্তা জগন্নাথের হাতে ধরা বড় গিরিগোবর্ধন পাহাড়কে এভাবে একটানা ধরে থাকতে দেখে ব্রজের ছেলেদের মনে সখ্যপ্রেম জেগে উঠেছিল। গিরিগোবর্ধন বেশে গোপবালক ছাড়াও নন্দ, যশোদা, গরুবাছুরও দেখা যেত। গিরিগোবর্ধন বেশের সময় বলভদ্র একটি হাতে শিঙা ধরে এবং একটি হাতে সুন্দর ফুল ধরে থাকতেন। আর ভগবতী সুভদ্রা দেবী সোনা বেশে অলঙ্কৃত হতেন। ১৯৪৩ সালে জগন্নাথ মহাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করে কটকের জনৈক ভক্ত শীঘ্রই একটি পুত্র সন্তান লাভ করেছিলেন। তাদের পরিবার বড় ওড়িআ মঠের মহন্ত মহারাজের কাছে যান এবং জগন্নাথ মহাপ্রভুর প্রয়োজনীয় অলংকারিক সামগ্রী কেনার জন্য দান করেন। বড় ওড়িআ মঠের তৎকালীন মহন্ত মহারাজ গিরিগোবর্ধন বেশ তৈরির কিছু সমস্যার কারণে মানা করেন। এর বদলে তিনি জগন্নাথ মহাপ্রভুর বিশেষ কৃষ্ণ বলরাম বেশের সম্পর্কে সুপরামর্শ দিয়েছিলেন, এবং সেই সুপরামর্শ সবার সম্মতি পেয়েছিল। এখনও শ্রীমন্দিরে বিরল এই বেশ বন্ধই রাখা হয়েছে।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫৩. জগন্নাথের বৈচিত্র্যময় শৃঙ্গারের সমাপ্তিকথন 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
জগন্নাথের বৈচিত্র্যময় শৃঙ্গারের সমাপ্তিকথন:-
জগন্নাথ। তিনি সুন্দর। তিনি শৃঙ্গার করুন, না করুন, তিনি সুন্দর। তাঁর সৌন্দর্য তাঁর স্বরূপে। পাশ্চাত্যের দেশগুলিতে ব্ল্যাক বিউটির ধারণা রয়েছে। আমাদের দেশেও রয়েছে। ওদের ব্ল্যাক বিউটির ধারণা দেহবাদী। আমাদের দেশের ব্ল্যাক বিউটির ধারণা আধ্যাত্মিকতা ও দেহোত্তরবাদী। আমাদের কৃষ্ণ কালো, জগন্নাথ কালো, কালীও কালো। কিন্তু এমন কাজলের চেয়েও যিনি কালো, তাঁর আলোর শেষ নেই। সমুদ্রের জলের মতো দূর থেকে রঙ আছে, কাছে গিয়ে সেই জল হাতে তুলে নিলে দেখা যাবে কোনো রঙই নেই। এই বিশ্লেষণ শ্রীরামকৃষ্ণের।
জগন্নাথ স্বরূপত সুন্দর। জগন্নাথ সুন্দরের সমার্থক। জগন্নাথের প্রসারিত হাসিমুখ, বিরাট বিরাট দুই চোখ, চোখের ধারে প্রেমময় রক্তিম আভা, দুই প্রসারিত বাহু কার না হৃদয় টানে। ওমন আলিঙ্গনমুখী দুই হাত দেখে কোন ভক্তহৃদয় তাঁকে আলিঙ্গন করা থেকে বিরত থাকতে পারেন। তাঁকে মধুরে আলিঙ্গনেই সুখ। তাঁকে বাৎসল্যে শৃঙ্গার করিয়ে আর খাইয়ে তৃপ্তি। তাঁকে সখ্যে বাঁধতে পারলে আনন্দ। তাঁকে দাস্যে সেবা, পূজায় প্রশান্তি। তাঁকে শান্তে পরম অনুভবেই যে হৃদয় বিরাট হয়ে যায়। জগন্নাথ বহুরূপময়, জগন্নাথ বহুভাবময়। তাঁর সঙ্গে যার যেমন ভাব, তার তেমন লাভ। তাঁকে ভক্ত যেভাবে দেখতে চান, যেভাবে সেবা করতে চান, যেভাবে ভজনা করতে চান, তিনি সেভাবেই নিজেকে প্রকাশিত করেন। জগন্নাথের এত বৈচিত্র্য, এত বহুমুখী প্রকাশ রয়েছে বলেই তিনি ওড়িশার রাষ্ট্রদেবতা হয়েও সর্বভারতের, তিনি আন্তর্জাতিক। জগন্নাথের শ্রীমন্দিরে যার প্রবেশাধিকার নেই, তার ঘরেও জগন্নাথ পৌঁছে যান নিজে। এত বিচিত্র, এত মুক্তমনা দেবতা আর কোথায়। এই জন্যই জগন্নাথ সংস্কৃতি উৎকলের ভৌগলিক সীমারেখা পেরিয়ে আজ আন্তর্জাতিক হয়ে উঠতে পেরেছে।
জগন্নাথ নিত্যনতুন। তিনিই চিরপুরাতন। কিন্তু তিনি একঘেয়ে নন। বৈচিত্র্যময় শৃঙ্গারে জগন্নাথ নব নব রূপে আসেন প্রাণে। এত বৈচিত্র্যময় শৃঙ্গারে জগন্নাথের সেজে ওঠা সাধারণ বিষয় নয়। জগন্নাথ এক জায়গায় থেমে থাকেন না। তিনি বহুভাবের সংশ্লেষ করেন বলেই তিনি সকলের হৃদয়ের এত কাছে। তিনি শুধু বৈষ্ণবের নন, তিনি শাক্তের আরাধ্য, তিনি শৈবের আরাধ্য, গাণপত্যের আরাধ্য, সৌরের আরাধ্য, এমন তিনি আরাধ্য বৈদান্তিকের। তিনি আরাধ্য বৌদ্ধের, জৈনের, শিখের। তিনি আর্যের, তিনি অনার্যের আরাধ্য। ইদানীং তিনি অভারতীয় সম্প্রদায়ের কাছেও বরণীয় হয়ে উঠেছেন। প্রত্যেক মতের পথিকই জগন্নাথকে নিজের বলে দাবি করেছেন। জগন্নাথ এক মুক্ত প্রবাহ, সবাই যে যার ঘাটে বসে ভাবছেন, এ জল আমাদের, এ নদী আমাদের। আর জগন্নাথও নিজেকে বহুরূপে প্রকাশিত করে সবাইকে আপন করে নিয়ে চলেছেন। আরও অনেক শতাব্দী কেটে যাবে। জগন্নাথ আরও নতুন নতুন শৃঙ্গার করে আমাদের সামনে আসবেন, আবার কত বেশ শৃঙ্গার থেমেও যাবে। কিন্তু যতদিন ওড়িশা প্রদেশ থাকবে, যতদিন ওড়িশাবাসীর হৃদয়ে তাদের প্রাণভ্রমর জগন্নাথের প্রতি প্রেম থাকবে, যতদিন সমৃদ্ধশালী ধ্রুপদী ওড়িআ ভাষা থাকবে, ততদিন মহিমাময় জগন্নাথও থাকবেন, তাঁর বৈচিত্র্যময় শৃঙ্গারও থাকবে। সবশেষে জগন্নাথের প্রতি আস্থা রেখে ‘পঞ্চাক্ষরীজগন্নাথস্তোত্রম্’-এর মধ্য দিয়ে চিরপ্রাচীন চিরনবীন জগন্নাথকে অনুভব করি :
পরমব্রহ্মায় পরমাত্মায় বেদান্তবেদ্যায় জ্ঞানাতীতায়।
আদিপুরুষায় বিশ্বরূপায় তস্মৈ জ-কারায় জগন্নাথায়।।
পুরুষোত্তমায় ভক্তিপ্রদায় গরুড়ধ্বজায় লক্ষ্মীনাথায়।
দশাবতারায় জগদ্ধিতায় তস্মৈ গ-কারায় জগন্নাথায়।।
রাজীবনেত্রায় শঙ্খধরায় লোকপালকায় চক্রধরায়।
দুঃখদহনায় মোক্ষপ্রদায় তস্মৈ ন্না-কারায় জগন্নাথায়।।
চন্দনরাগায় মেঘবর্ণায় ভক্তবল্লভায় পীতাম্বরায়
রিপুদলনায় রথারূঢ়ায় তস্মৈ থা-কারায় জগন্নাথায়।।
ত্রিগুণাতীতায় গুণপ্রদায় প্রপঞ্চহরায় কালান্তকায়।
নিত্যবন্দনায় স্তুতিত্তীর্ণায় তস্মৈ য়-কারায় জগন্নাথায়।।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫৪. যমেশ্বর বিশ্বেশ্বর 🌼 মার্কণ্ডেশ্বর সরোবর মাহাত্ম্য 🌼 মার্কণ্ডেশ্বর মহাদেব 🌼 বটবৃক্ষ 🌼 রৌহিণী কুণ্ড 🌼 কপোতেশ্বর 🌼 শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(১) 🌷 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(১):-----
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
যমেশ্বর বিশ্বেশ্বর:---
মহাদেব চতুঃষষ্টিতম বাসনা সংযত দ্বারা যমের সংযম নষ্ট করিয়া যমভয় নিবারক নামে সমুদ্রতটে অবস্থান করিতেছেন । ইহারদর্শন ও পূজা করিলে কোটি শিবলিঙ্গ পূজার ফল প্রাপ্ত হওয়া যায় ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
মার্কণ্ডেশ্বর সরোবর মাহাত্ম্য: ---
মহর্ষি মার্কণ্ডের ভগবান কর্তৃক তীর্থ নিৰ্ম্মাণে আদিষ্ট হইয়া অক্ষয়বটের বায়ুকোণে সুদর্শন চক্রদ্বারা এক সরোবর নির্ম্মাণ করিয়াছিলেন । ইহা হরিরখাত নামে অভিহিত । প্রতি বৎসর বারুণী উপলক্ষে তথায় স্নান করিতে হয় ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
মার্কণ্ডেশ্বর মহাদেবের বিবরণ:----
ইনি মার্কণ্ডেয় সরোবর তীরে প্রতিষ্ঠিত । মহারাজ ইন্দ্রদ্যুম্ন ইহার পাষাণ-মন্দির নির্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন । ইহাকে দর্শনাদি দ্বারা অশ্বমেধ যজ্ঞের ফল লাভ হয় ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
বটবৃক্ষ:----
মহর্ষি মার্কণ্ডেয় বটবৃক্ষোপরি যে বালকমূৰ্ত্তি দেখিয়াছিলেন, যাঁহার উদর মধ্যে প্রবেশ ও পুনঃ বহির্গত হইয়াছিলেন, তিনিই বটবৃক্ষ । বটবৃক্ষ পাষাণ মূর্ত্তি পরিগ্রহ করিয়া অক্ষয়বটের নীচে অবস্থান করিতেছেন। তাঁহার দর্শনে কালভয় দূর হয় ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
রৌহিণী কুণ্ড:----
শঙ্খের নাভিদেশে এইকুণ্ড অতি পবিত্র কারণ বারি পূর্ণ । প্রলয়কালে সমুদ্রের জল বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইলে রৌহিণী কুণ্ডের কারণ-সলিল ও বৰ্দ্ধিত হইয়া কুণ্ডের বিলীন হইয়াছিল । এইজন্য এই পবিত্র কুণ্ডের নাম রৌহিণী কুণ্ড হইয়াছে । এক্ষণে রৌহিণী কুণ্ডে স্নান করিবার উপায় নাই । উহার জল স্পর্শ, পান, মস্তকে অর্পণ করিতে হয় । ইহার জল পান করিয়া বৃদ্ধ কাক পক্ষী শঙ্খচক্রগদাপদ্মধারী চতুর্ভুজ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
কপোতেশ্বর:---
বিরানমণ্ডল ও নীলাচলের মধ্যে কুশস্থলী নামে এক সুবিস্তৃত স্থান ছিল । তথায় জলাশয় বা বৃক্ষাদি না থাকাতে অতি ভীষণ বলিয়া প্রতীয়মান হইত । মহাদেব জগন্নাথের তপস্যাদি দ্বারা জগতে পূজা হইতে অভিলাষী হইয়া তথায় জলাশয়াদি খনন করিয়া ও নানা প্রকার বৃক্ষলতাদির উদ্যান করিয়া কুশস্থলীকে অতি সুন্দর স্থান করিয়া তুলেন, পরে কঠোর তপঃক্লেশ কপোতাকার ধারণ করিয়াছিলেন । এজন্য ভগবানের প্রসাদে তিনি কপোতেশ্বর নামে পূজিত হন।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫৫. স্বর্গদ্বার 🌼 গোবর্দ্ধন বা শঙ্কর মঠ 🌼 শ্বেত—মাধব 🌼 শ্বেত-গঙ্গা 🌼 মুক্তি-মণ্ডপ 🌼 শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(২) 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(২):-----
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
স্বর্গদ্বার:-
মন্দিরের সম্মুখ দিয়া যে পথটি ক্রমশঃ সমুদ্রের দিকে গিয়াছে, তাহা দিয়া অল্প দূর গেলে স্বর্গদ্বার পাওয়া যায় । এই ক্ষেত্র হইতে মালব রাজ শ্রীমন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য প্রজাপতি ব্রহ্মার নিকটে স্বর্গে গমন করেন। তাহা হইতে এই স্থানের নাম স্বর্গদ্বার। এই স্বর্গদ্বারে যাহা দেখিবার আছে নিম্নে লেখা হইল ১। নিমাই চৈতন্যের মঠ। ২। বিদুরাশ্রম মুলুকদাস বাবাজীর মঠ—এখানে খুদের ভাত ও শাকভাজা বিতরিত হয়। ৩। স্বর্গদ্বার সাক্ষী । ৪। কানপাতা হনুমান । ৫। সুদামপুরী । ৬। নানকপন্থীর মঠ—এই স্থানে পাতালগঙ্গা নামে মঠ আছে । শ্মশ্রুধারী গুরু নানককে যবন মনে করিয়া মন্দির হইতে বহির্গত করিয়া দেওয়া হইলে, তিনি এই স্থানে আসিয়া ভগবানের ধ্যান করেন । ভগবান সন্তুষ্ট হইয়া স্বয়ং তাঁহাকে স্বর্ণথালে প্রসাদ আনিয়া দেন পদ দ্বারা কুপ খনন করিয়া গঙ্গাদেবীকে আনেন, ইহাকে গুপ্তগঙ্গা বলে । যাত্রীগণ এই পবিত্র জল স্পর্শ করে । পাঞ্জাবের রাজা মহাসিংহ ইহার কপাট করিয়া দিয়াছেন । (৭) কবির-পন্থি মঠ—কবিরের কাষ্ঠ পাদুকা ও জপমালা পূজিত ও প্রদর্শিত হয় এখানে আমানি প্রসাদের ব্যবস্থা আছে ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
গোবর্দ্ধন বা শঙ্কর মঠ:-
স্বর্গদ্বারের অর্দ্ধ মাইল অন্তরে বালিসাহিয়ে অবস্থিত । মন্দিরের ভিতর শঙ্করাচার্য্যের একটি প্রস্তর মূর্তি আছে । এখানে বেদাধ্যান হয় । এখানে ব্রাহ্মীমূৰ্ত্তি, বৈষ্ণবী, বরাহী, ইন্দ্রাণী, চামুণ্ডা, চণ্ডিকা, কৃষ্ণা প্রভৃতি মূৰ্ত্তি আছেন ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
শ্বেত—মাধব:-
শ্বেতরাজ ত্রেতাযুগে শত বৎসর অনশন থাকিয়া মহারাজ ইন্দ্রদ্যুম্ন সহ জগন্নাথদেবের পূজার্চ্চনা দ্বারা বর প্রসাদে ভগবানের স্বারূপ্য প্রাপ্তে তদীর আদি অবতার মৎস্য মূর্ত্তির সহিত নিৰ্ম্মল স্ফটিকবৎ শ্বেত-গঙ্গা সরোবরের সন্নিধানে স্থিতি করিতেছেন । তাঁহার দর্শনে মহা পূণ্যলাভ হয়।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
শ্বেত-গঙ্গা মাহাত্ম্য:-
অক্ষয়বট ও সমুদ্রতট মধ্যে যে সরোবর আছে, তাহাকে শ্বেতগঙ্গা কহে । শ্বেতমাধবের নামানুসারে ইহা খ্যাত । শ্বেত গঙ্গাতে স্নান করিয়া ভগবানের মৎস্যরূপ ও শ্বেতমাধব মূৰ্ত্তিদর্শনে মানব মোক্ষপ্রাপ্ত হয় ।
🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚🐚
মুক্তি-মণ্ডপ:-
নৃসিংহদেবের নিকট অবস্থিত । এইখানে মৃত্যু হইলে ব্রহ্মের সাযুজ্য লাভ হয় । এই স্থানে অনুষ্ঠিত পূণ্যকাৰ্য্য কোটিগুণ ফলদান হয়।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫৬. শ্রীশ্রীরাধাকান্ত মঠ(শ্রীশ্রীগম্ভীরা) 🌼 সিদ্ধ বকুল 🌼 শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(৩) 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শ্রীশ্রীরাধাকান্ত মঠ(শ্রীশ্রীগম্ভীরা) :- শ্রীশ্রীজগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় ৫০০ মিটারের মধ্যে রয়েছে ঐতিহাসিক শ্রীশ্রীরাধাকান্ত মঠ বা শ্রীশ্রীগৌর গম্ভীরা। এক সময় ওড়িশার রাজা প্রতাপরুদ্র দেবের রাজগুরু কাশী মিশ্রের বাড়ি ছিল এই মন্দিরটি। এই মন্দির রাধাকান্ত মঠ নামে পরিচিত হবার কারণ এখানে শ্রীরাধাকান্ত দেবের শ্রীবিগ্রহ সেবা-পূজা চলে আসছে এবং শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত বা শ্রীচৈতন্যভাগবত আদি গ্রন্থে নীলাচল ধামে শ্রীমন্ মহাপ্রভুর নিবাসস্থলী এই সেই মন্দির তাহার জন্য এই মন্দিরের নাম শ্রীশ্রীগৌর-গম্ভীরা নামেও পরিচিত। এই মন্দিরটি কাশী মিশ্রের আলয় অর্থাৎ গৃহ হবার কারণে কাশীমিশ্রালয় নামেও অভিহিত হয়ে থাকে। শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভু এই লীলাস্থলীতে গম্ভীর লীলা অর্থাৎ গোপন লীলা করেছিলেন তাই এই লীলাকে গম্ভীরা লীলা নামেও বলা হয়ে থাকে। এই লীলাস্থলীতে প্রভুর সকল ব্যাবহৃত সামগ্রী সংরক্ষিত আছে। সুধী ভক্তজনের এই লীলাস্থলীতে পদার্পণ মাত্রেই এবং দর্শন মাত্রে সর্বাঙ্গে রোমাঞ্চ জন্মাবেই।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শ্রীশ্রীরাধাকান্ত দেবের সংক্ষিপ্ত পরিচয় 🙏 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📝 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/03/blog-post_85.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শ্রীশ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভুর নিবাসস্থলী 🙏 শ্রীশ্রীগৌর গম্ভীরা পরিচয় 🙏 শ্রীধাম পুরী 🙏 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📝 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 https://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/07/pdf-httpswww.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
সিদ্ধ বকুল:- জগন্নাথ মন্দির থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে সিদ্ধ বকুল অবস্থিত। গম্ভীরা থেকে কিছুটা দূরেই এই মন্দিরের অবস্থান। এটি মূলত এক কুটির এবং তৎসংলগ্ন একটি বকুল গাছ, এগুলি দেখতেই দর্শনার্থীদের ভিড় হয় এখানে। এই কুটির বিখ্যাত বৈষ্ণব ভক্ত যবন হরিদাসের কুটির বলে খ্যাত। শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভুর সহিত থাকতে না পেরে রূপ ও সনাতন গোস্বামীও এই কুঠিরে রাত্রি যাপন করতেন। পাঁচশো বছরের পুরোনো মূল বকুল গাছটির ডালে ভক্তরা মনস্কামনা পূরণের জন্য ঢিল বেঁধে যান।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫৭. টোটা গোপীনাথ 🌼 গঙ্গামাতা মঠ 🌼 শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(৪) 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
টোটা গোপীনাথ:- টোটা গোপীনাথ গৌড়ীয় বৈষ্ণব সমাজের এক অন্যতম পীঠস্থলী। জগন্নাথ মন্দির হইতে কিছু দূরে কলিযুগবতার শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভুর নিত্য পার্ষদপ্রবর মহাভাব স্বরূপিনী শ্রীগদাধর পণ্ডিত প্রভুর নিবাসস্থলী। শ্রীগদাধর প্রভুর ক্ষেত্র সন্যাস হবার কারনে এই মন্দিরেই তাহার গোপীনাথের সেবা করিয়া তেনার লীলা প্রকাশ করেন। কথিত আছে এই শ্রীটোটাগোপীনাথ এবং শ্রীরাধাকান্তদেব পূর্বে কাঞ্চি রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত ছিলো। পরবর্তীতে শ্রীক্ষেত্রে গদাধর প্রভু কর্ত্তৃক এই শ্রীবিগ্রহের সেবা-পূজা প্রকাশ পায়।
🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩
গঙ্গামাতা মঠ: - জগন্নাথ মন্দির হইতে কিছু দূরেই গঙ্গামাতা মঠ অবস্থিত। শ্বেত গঙ্গার পাশেই এই মহাপীঠ, এটি মূলত শ্রীবাসুদেব সর্বভৌম ভট্টাচার্যের নিবাসস্থলী। এই মন্দিরেই শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভু সার্বভৌম ভট্টাচার্যকে তাঁহার ষড়ভূজ রূপের দর্শন দিয়েছিলেন। মহাপ্রভু সন্যাস ধর্ম গ্রহণ করে নীলাচলে পদার্পণের পর প্রথম এই মন্দিরেই তিনি তেঁনার লীলা প্রকাশ করেন।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫৮. লোকনাথ মন্দির 🌼 গোবর্ধন মঠ 🌼 শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(৫) 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
লোকনাথ মন্দির – জগন্নাথ মন্দির থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে এই লোকনাথ মন্দির অবস্থিত। জগন্নাথ মন্দিরের কাছে যারা অবস্থান করবেন, তাঁরা হেঁটেই চলে যেতে পারেন এই ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক মাহাত্ম্য জড়ানো স্থানটিতে। ভগবান লোকনাথ এখানে লিঙ্গের আকারে পূজিত হন। প্রচলিত জনশ্রুতি অনুসারে স্বয়ং ভগবান রাম এই মন্দিরের লিঙ্গটি স্থাপন করেছিলেন। এখানে শিবরাত্রির অনুষ্ঠান খুব জাঁকজমকপূর্ণভাবে হয়। লোকনাথ মন্দিরের চারটি অংশ রয়েছে, সেগুলো হল বিমান, জগমোহন, নাটমণ্ডপ এবং ভোগমণ্ডপ। চত্বরের মধ্যে সত্য-নারায়ণ মন্দিরে বিষ্ণু, লক্ষ্মী এবং বেশ কিছু বিগ্রহ সংরক্ষিত আছে।
গোবর্ধন মঠ – জগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গোবর্ধন মঠ পুরীর অন্যতম একটি আকর্ষণ। ভারতীয় দার্শনিক এবং পণ্ডিত আদি শঙ্করাচার্য ভারতের চারটি দিকে চারটি বেদকে উৎসর্গ করে চারটি পীঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ভারতের পূর্বে পুরীতে ঋগ্বেদকে উৎসর্গ করে গোবর্ধনপীঠ প্রতিষ্ঠা করেন। দক্ষিণে কর্ণাটকের শৃঙ্গেরিতে যজুর্বেদকে উৎসর্গ করে শারদাপীঠ, পশ্চিমে গুজরাটে সামবেদকে উৎসর্গ করে দ্বারকাপীঠ এবং উত্তরে বদ্রীনাথে অথর্ববেদকে উৎসর্গ করে জ্যোতির্মঠ প্রতিষ্ঠা করেন। আনুমানিক নবম শতকে গোবর্ধন মঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলে জানা যায়। এই মঠ স্বর্গদ্বারে অবস্থিত। এখানে আদি শঙ্করাচার্য দ্বারা প্রতিষ্ঠিত গোবর্ধননাথ কৃষ্ণ এবং অর্ধনারীশ্বর শিবের বিগ্রহ রয়েছে। এছাড়াও এই মঠে রয়েছে বিমলা মাতার মন্দির।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৫৯. গুন্ডিচা মন্দির (জগন্নাথের মাসির বাড়ি) 🌼 নরেন্দ্র সরোবর 🌼 মৌসিমা মন্দির 🌼 শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(৬) 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
গুন্ডিচা মন্দির (জগন্নাথের মাসির বাড়ি) – জগন্নাথ মন্দির থেকে তিন কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই গুন্ডিচা মন্দির। এই মন্দিরকে জগন্নাথের মাসির বাড়িও বলা হয়ে থাকে। এই মন্দিরটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে কারণ রথযাত্রার দিন জগন্নাথ মন্দির থেকে যাত্রা করে এই গুন্ডিচা মন্দিরেই রথ এসে থামে এবং সাতদিন এই গুণ্ডিচা মন্দিরেই জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা ও সুদর্শন সহ সকলের আরাধনা করা হয়। সাতদিন পর শ্রীবিগ্রহকে শ্রীজগন্নাথ মন্দিরে ফিরিয়ে আনা হয়, যা বাংলায় "উল্টোরথ" নামে পরিচিত।
নরেন্দ্র সরোবর – জগন্নাথ মন্দির থেকে তিন কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত নরেন্দ্র সরোবর। ওড়িশার বৃহত্তম সরোবরগুলোর একটি হল এই নরেন্দ্র সরোবর। চন্দন যাত্রা উৎসব উপলক্ষে এই জায়গায় প্রচুর ভক্তের আগমন হয়। এই সরোবরের জলে ভগবান শ্রীজগন্নাথদেবকে স্নান করানো হয়।
মৌসিমা মন্দির – জগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে মৌসিমা মন্দিরটি পুরীর গ্র্যান্ড রোডে অবস্থিত। কিংবদন্তি অনুসারে দেবী মৌসিমা সমুদ্রের অর্ধেক জল পান করে পুরীকে বন্যা থেকে রক্ষা করেছিলেন। মন্দিরটিতে জটিল ও সূক্ষ্ম স্থাপত্য এবং কারুকার্যগুলি খুব সুন্দর।
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🆕 ৬০. শ্রীশ্রীহরিদাস ঠাকুর সমাধি মন্দির 🌼 শ্রীক্ষেত্রে দর্শনীয় স্থান(৭) 🌼 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 ষষ্ঠ ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/11/jagannath6.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শ্রীশ্রীহরিদাস ঠাকুর সমাধি মন্দির:-
নীলাচলে শ্রীগম্ভীরা মন্দিরের সন্নিকটে সিদ্ধ বকুল কুঞ্জে নামাচার্য্য হরিদাস ঠাকুর তিনি ভজন করতেন। তিনি তাহার ভজনের দ্বারা ভগবানের "শ্রীনামকে" সিদ্ধ করেছিলেন বলে তাহার "নামাচার্য্য" নামের প্রকাশ। শ্রীমন্ মহাপ্রভু গোবিন্দকে দিয়ে হরিদাস ঠাকুরের উদ্দেশ্যে শ্রীজগন্নাথদেবের মহাপ্রসাদ নিত্য প্রেরণ করতেন এবং প্রাতে সমুদ্র পথে হারিদাস ঠাকুরের ভজন কুঠি "সিদ্ধ বকুল" লীলাস্থলীতে তাহার সহিত সাক্ষাৎ করতেন। যখন হরিদাস ঠাকুর নিজ ইচ্ছায় তাহার লীলা সমাপ্তি করলেন তখন শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভু হরিদাস ঠাকুরের দেহটিকে নিজ কোলে তুলে সমুদ্রতীরে নিয়ে গেলেন। হরিদাস ঠাকুরকে স্নান সহ কিছু ক্রিয়াকলাপের পর সমুদ্রতীরে সমাধি স্থাপন করলেন, তারপর দেহটিকে নুতন বস্ত্র, পুস্প, চন্দন দিয়ে সাজিয়ে ও জগন্নাথদেবের মন্দিরের কিছু পবিত্র সূত্র স্থাপন করে, মহাপ্রসাদ অর্পণ করে শ্রীমন্ মহাপ্রভু সকল ভক্ত সনে নাম কীর্তনের মাধ্যমে হরিদাস ঠাকুরকে সমাধিস্থ করেছিলেন। এই লীলাস্থলীটি বর্তমানে হরিদাস সমাধি মন্দির নামে পরিচিত।
এই বাঞ্ছা হয় মোর বহুদিন হইতে।
লীলা সম্বরিবে তুমি লয় মোর চিতে।।
সেই লীলা প্রভু মোরে কভু না দেখাইবে।
আপনার আগে মোর শরীর পড়িবে।।
শ্রীশ্রীচৈতন্য চরিতামৃত, একাদশ অধ্যায়, অন্ত্যলীলা
হরিদাস নিজাগ্রেতে প্রভুরে বসাইলা ।
নিজ নেত্র দুই ভৃঙ্গ মুখপদ্মে দিলা ৷৷
স্বহৃদয়ে আনি ধরিল প্রভুর চরণ।
সর্ব্বভক্ত পদরেণু মস্তকে ভূষণ ।।
শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য শব্দ বলে বার বার ।
প্রভুমুখমাধুরী পিয়ে নেত্রে জলাধার ।।
শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য নাম করিতে উচ্চারণ।
নামের সহিত প্রাণ করিল উৎক্রামন ।।
মহাযোগেশ্বর প্রায় স্বছন্দে মরন (ইচ্ছামৃত্যু)।
ভীষ্মের নির্য্যান সবা হইল স্মরণ ।।
শ্রীশ্রীচৈতন্য চরিতামৃত, একাদশ অধ্যায়, অন্ত্যলীলা
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
🔜 ক্রমাগত 👉 শ্রীশ্রীজগন্নাথ লীলামৃত 📝 সপ্তম ভাগ 🙇 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2024/01/jagannath7.html
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
📝📝📝📝📝📝📝📝📝📝📝📝📝📝📝📝
꧁👇📖সূচীপত্র 🙏 শ্রী মৃন্ময় নন্দী📖👇꧂
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
*••••━❀꧁👇 📖 সূচীপত্র 📖 👇꧂❀┅••••*
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
*••••━❀꧁👇📚 PDF গ্রন্থ 📚👇꧂❀┅••••*
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ
হরে কৃষ্ণ হরে রাম শ্রীরাধেগোবিন্দ।।
*••••┉━❀꧁ 🙏 জয় জগন্নাথ 🙏 ꧂❀━┅••••*
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে॥
*••••┉━❀꧁ 🙏 জয় রাধাকান্ত 🙏 ꧂ ❀━┅••••*
🌷❀❈❀🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙇🙇🙇🙏🏻🙏🏻🙏🏻❀❈❀🌷
🏵️❀❈❀🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙇🙇🙇🙏🏻🙏🏻🙏🏻❀❈❀🏵️
✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧
শেষ ৩০ দিনের পোস্টের মধ্যে সর্বাধিক Viewer নিম্নে :-
শ্রীকৃষ্ণ লীলা 🙏 সূচীপত্র ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_74.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ শ্রীকৃষ্ণ লীলা 🙏 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে 👇👇👇🙏👇👇👇 ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_74.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ 🏠Home Page🏠 👇👇🙏👇👇 📚PDF গ্রন্থ📚 🌐 https://MrinmoyNandy.blogspot.com ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ শ্রীকৃষ্ণ লীলা 🙏 দ্বিতীয় ভাগ ꧂ পদ - পদাবলী 🙏 গৌরচন্দ্রিকা 🙏 ব্যাখ্যা ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ এই লিংকে 👇👇👇🙏👇👇👇 ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/krishna.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ সুধী ভক্তবৃন্দ যে লীলা অধ্যায়নের করতে চান নিম্নে লিংকের উপর ক্লিক করুন 👇👇👇 ✧═══════════•❁❀❁•═════...
শিবরাত্রি ব্রতকথা 🙏 ১০৮ নাম 🙏 মন্ত্র সমূহ 🙏 শিবরাত্রি ব্রত কি ভাবে পৃথিবীতে প্রচলিত হল❓শিবরাত্রি ব্রত পালনে কি ফল লাভ হয় ❓শিবরাত্রি ব্রত পালন কি সকলেই করতে পারেন ❓🙏 সকল ভক্ত 👣 চরণে 👣 অসংখ্যকোটি 🙏 প্রণাম 🙏শ্রী মৃন্ময় নন্দী 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/02/shib.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ শিবরাত্রি ব্রতকথা ꧂ শিবরাত্রি ব্রত কি ভাবে পৃথিবীতে প্রচলিত হল❓ শিবরাত্রি ব্রত পালনে কি ফল লাভ হয় ❓ শিবরাত্রি ব্রত পালন কি সকলেই করতে পারেন ❓ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/02/shib.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ 🏠Home Page🏠 ⬇️⬇️🙏⬇️⬇️ 📚PDF গ্রন্থ📚 ꧁ MrinmoyNandy.blogspot.com 👉 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/11/blog-post_34.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ টিকা বা অন্যান্য ধর্মীয় লিখনী 🙏 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/10/blog-post_54.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ পুরাক...
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নৌকা গঠন তত্ব ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 https://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_22.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নৌকা গঠন তত্ব ꧂ https://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_22.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ টিকা বা অন্যান্য ধর্মীয় লিখনী 🙏 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে 👇👇👇🙏👇👇👇 ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/10/blog-post_23.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *বিবেক বৈরাগ্য দিয়া দু'গলুই করিল।* *ধৈর্য্য তাহার উপর দাঁড়া করিল।।* *আসক্তির তক্তা আনি তাহাতে জুড়িল।* *লালসার পাতান লোহা তাহাতে গড়িল।।* *নববিধা ভক্তি দিয়া নয়টি গুড়া দিল।* *সরল সুবুদ্ধি দিয়া মাস্তুল গড়িল।।* *মন রূপী পাল তাহে উড়াইয়া দিল। *সাধুসঙ্গ কাণি দড়ি চৌদিকে আঁটিল।।* নৌকা গঠন তত্ব দ্বারা।---------------- শ্রী গোবিন্দ আমার সখাদের সঙ্গে গো-চারণ করিতে করিতে সেই কথা মনে পড়েছে, কোন কথা,গোলোক বৃন্দাবনের কথা, ভাই সুবলকে ডেকে বললেন,ওরে ভাই সুবল সখা, আজ আমি যমুন...
🙇 রাধে রাধে 🙇 শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ 👏 হরে কৃষ্ণ হরে রাম শ্রীরাধেগোবিন্দ।। 🙇 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2024/09/today.html
👉 মতানুসারে 👉 https://drive.google.com/file/d/1lS0aV1XBKbzRfve110-R6hJEsX3JHoMQ/view?usp=drivesdk ✧ ══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧ 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 ✧ ══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧ 🔘👉🏠Home🏠 🔘👉📝সূচীপত্র📝 🔘👉📚PDF গ্রন্থ📚 🔘👉✉️WhatsApp Chanel✉️ 🔘👉Apps 🔘👉🌐Google Drive🌐 🔘👉 শ্রীশ্রীরাধাকান্ত মঠ🚩শ্রীশ্রীগৌর গম্ভীরা🐚শ্রীধাম পুরী🐚 🔘👉 🗓️ ব্রত তালিকা 🗓️ শ্রীগিরিগোবর্ধন 🙇 🔘👉 🗓️ ব্রত তালিকা 🗓️ শ্রীরাধাকুণ্ড 🙇 🔘👉🖼️ধর্মীয় চিত্রপট🖼️ 🔘 👉 📝শ্রী জয়দেব দাঁ📝 🔘👉📝শ্রী গোপীশরণ দাস📝 🔘👉📝শ্রী দীপ বাগুই📝 🔘👉 🎶শ্রীমতী কুঞ্জশ্রী দাশগুপ্ত🎶 🔘👉📝শ্রী মৃন্ময় নন্দী📝 ✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧ 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 ✧ ══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧ ✧══════════•❁❀🙇❀❁•══════════✧ 🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷 *শচীসুতাষ্টকম্ ✍️ শ্রীশ্রী সার্বভৌম ভট্টাচার্য্য বিরচিতং 🙏 সংগৃহীত 🙏 শ্রী মৃন্ময় নন্দী কর্ত্তৃক সকল ভক্ত চরণে অসংখ্যকোটি প্রণাম 📝 এই লিংকে ক্লিক করুন* 👉 http://mrinmoynandy.bl...
শ্রীঅম্বরীষ মহারাজের ছোট রানী 🙏 চারিযুগের ভক্তগাঁথা ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 🙏 এই লিংকে ক্লিক করুন ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/12/blog-post_97.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ শ্রীঅম্বরীষ মহারাজের ছোট রানী ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/12/blog-post_97.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ 🏠Home Page🏠 ⬇️⬇️🙏⬇️⬇️ 📚PDF গ্রন্থ📚 🌐 https://MrinmoyNandy.blogspot.com ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ টিকা বা অন্যান্য ধর্মীয় লিখনী 🙏 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/10/home-page-pdf-httpsmrinmoynandy_25.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ MrinmoyNandy.blogspot.com 👉 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/11/blog-post_34.html ...
মনোশিক্ষা 🙏 দ্বিতীয় ভাগ 🙏 শ্রীযুক্ত প্রেমানন্দ দাস ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/jaydeb_14.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ৪২. ব্রহ্মা এবং মহেশ্বর যাঁর আরাধনা করেন 🙇 মনোশিক্ষা🙏 দ্বিতীয় ভাগ🙏শ্রী প্রেমানন্দ দাস ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📝 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/jaydeb_14.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *(৪২)🔥🔥মনো শিক্ষা 🔥🔥* •••••••••••••••••••••••••••••••••••••• *ওরে মন! বিচারিয়া দেখ না হৃদয়* *ধনে জনে যত আর্তি,বাড়ে বই নহে নিবৃত্তি,* *হরি-পদে হৈলে কি না হয়।।* *যা ভাবিলে হবে নাই,তাই ভেবে কাট আই,* *ভাবিলে যে পাও তা না কর।* *লক্ষকোটি যার ধন,সে কি পায় এক মণ,* *বুঝি কেনে ধৈরয না ধর।।* *খাওয়া পরা ভাল চাও,তাই কি ভাবিলে পাও,* *পূর্ব-জন্মার্জিত সেই পাবে।* *কার ধন চিরস্থায়ী,না গণ'আপন আই,* *কত কাল তুমি বা বাঁচিবে।।* *অজ ভব ভবে যাঁরে,কি মদে পাসর তাঁরে,* *"হরি" ভুলি জীয় কোন্ কাজে।* *"হরিনাম"যাতে নাই,সে বদনে পড়ুক ছাই,* *সে মুখ সে দেখায় কোন্ লাজে।।* *...
বকরূপী ধর্ম যুধিষ্ঠিরকে চারটি প্রশ্ন করেছিলেন সেই প্রশ্নই বা কি? ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/05/blog-post_98.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ বকরূপী ধর্ম যুধিষ্ঠিরকে চারটি প্রশ্ন করেছিলেন সেই প্রশ্নই বা কি? ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/05/blog-post_98.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ 🏠Home Page🏠 ⬇️⬇️🙏⬇️⬇️ 📚PDF গ্রন্থ📚 🌐 https://MrinmoyNandy.blogspot.com ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ MrinmoyNandy.blogspot.com 👉 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/11/blog-post_34.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ টিকা বা অন্যান্য ধর্মীয় লিখনী 🙏 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/10/blog-post_23.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═════...
শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভু 🥀 সংক্ষিপ্ত কথন 🙏 প্রথম ভাগ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/01/mohaprobhu-joydeb-dawn.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভু 🙏 প্রথম ভাগ ꧂ ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/01/mohaprobhu-joydeb-dawn.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *••••┉❀꧁👇 🏠Home Page🏠👇 ꧂❀┅••••* 👉 MrinmoyNandy.blogspot.com 👉 Boisnob.blogspot.com ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *••••━❀꧁👇 📖 সূচীপত্র 📖 👇꧂❀┅••••* 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/11/blog-post_34.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *••••━❀꧁👇📚 PDF গ্রন্থ 📚👇꧂❀┅••••* 👉 https://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/09/pdf_22.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *•❀꧁ 📖সূচীপত্র 🙏 শ্রী জয়দেব দাঁ 📖 ꧂❀•* 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/10/blog-post_23.html 👉...
*নিগমকল্পতরোর্গলিতং ফলং শুকমুখাদকমৃতদ্রবসংযুতম্।**পিবত ভাগবতং রসমালয়ং মুহুরহো রসিকা ভূবি ভাবুকাঃ।।*✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 🙏 এই লিংকে ক্লিক করুন ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/09/blog-post_89.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ *নিগমকল্পতরোর্গলিতং ফলং শুকমুখাদকমৃতদ্রবসংযুতম্* ꧂ এই লিংকে 👇👇👇🙏👇👇👇 ক্লিক করুন 🌐 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/09/blog-post_89.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ 🏠Home Page🏠👇👇🙏👇👇📚PDF গ্রন্থ📚 🌐 https://MrinmoyNandy.blogspot.com ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ টিকা বা অন্যান্য ধর্মীয় লিখনী 🙏 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে 👇👇👇🙏👇👇👇 ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/10/blog-post_23.html ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ꧂ ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *নিগমকল্পতরোর্গলিতং ফলং শুকমুখাদকমৃতদ্রবসংযুতম্।* *পিবত ভাগবতং রসমালয়ং মুহুরহো রসিকা ভূবি ভাবুকাঃ।।* = = = = = = = = = = = = = = = = = *মুলানুবাদ=হে রসবিশেষভাবনা-চতুর রসিক ভক্তগণ!শুকমুনির মুখনির্গলিত দেব-কল্পতরুর শ্রীমদ্ভাগবত নামক পরমানন্দরসময় ফল সাধনকাল হতে মোক্ষক...
শ্রীআমলকী একাদশী ব্রতের মাহাত্ম্য কি ❓ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/ekadoshi.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ শ্রীআমলকী একাদশী ব্রতের মাহাত্ম্য ꧂ ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/ekadoshi.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ 🏠Home Page🏠 ⬇️⬇️🙏⬇️⬇️ 📚PDF গ্রন্থ📚 ꧁ MrinmoyNandy.blogspot.com 👉 সূচীপত্র ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/11/blog-post_34.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ ꧁ https://Gopisharan.blogspot.com 🙏 সূচীপত্র ꧂ ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস ꧂ এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/10/home-page-pdf-httpsmrinmoynandy_25.html ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧ *শ্রীআমলকী একাদশী ব্রতের মাহ...