🚩🚩🚩🙇🙇🙇 রাধে রাধে 🙇🙇🙇🚩🚩🚩

নিত্যানন্দময় বৈদিক সংস্কৃতি ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/12/blog-post_67.html

 ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
             ꧁ নিত্যানন্দময় বৈদিক সংস্কৃতি ꧂
       এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন 
      ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস  ꧂
  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
 ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
 ꧁ টিকা বা অন্যান্য ধর্মীয় লিখনী 🙏 সূচীপত্র ꧂
       এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন 
     ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস  ꧂
  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
꧁ MrinmoyNandy.blogspot.com 👉 সূচীপত্র ꧂
       এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন 
  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
*নিত্যানন্দময়_বৈদিক-সংস্কৃতি।*
 *বেদ-সংহিতা* :- সকল জীবের হিতের জন্য আবির্ভূত বলে বেদ কে সংহিতা বলা হয়।
সাধনার সিদ্ধাবস্থায় অন্তকরণ পরিশুদ্ধ হলে, সেই বিশুদ্ধ চিত্তে মন্ত্র দর্শন হয় । যে সমস্ত ঋষিগণ  সাধন বলে মন্ত্র দর্শন পান, তাদের  *মন্ত্রদ্রষ্টা*  ঋষি বলা হয় । এ সমস্ত মন্ত্রদ্রষ্টা ঋষিদের নিকট শ্রবণ করে কণ্ঠ করতে হত বেদ প্রাচীনকালে ।

পরে, বেদ-সংহিতা চার ভাগে বিভক্ত হলেন ।

ঋকবেদ-সংহিতা:- সূক্ত আদি বর্ণিত হয়েছে ।মন্ত্রসংখ্যা-10589।

সামবেদ সংহিতা:-যে মন্ত্রের লয় তাল মাত্রা দ্বারা গান করা যায়, তাহা সামবেদে সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে। ।মন্ত্রসংখ্যা-1893।

যজুর্বেদ-সংহিতা:-কৃষ্ণ ও শুক্ল ভেদে দ্বিবিধ । যজ্ঞের বিধি বা পদ্ধতি আদি নিরুপিত হয়েছে ।মন্ত্রসংখ্যা-1975 ।

অথর্ববেদ-সংহিতা:- এতে মারণ উচ্চাটন বশীকরণ, ভুত-প্রেত তাড়ান আদি বিলিখিত হয়েছে ।মন্ত্রসংখ্যা-5977।

চার বেদে মোট মন্ত্র-20,434 ।

পরবর্তীকালে মানুষের স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে থাকায় ঋষিগণ ভাগ করে শিক্ষা দিতে লাগলেন ।
এভাবে সংহিতা, ব্রাহ্মণ, আরণ্যক, উপনিষদের উদ্ভব হল ।
এবার এক একজনকে এক একটি ভাগ শিক্ষা দিতে লাগলেন । তারা পরম্পরা ক্রমে সেই অংশই  অধ্যয়ন করতে লাগলেন । যেমন গোপথ-ব্রাহ্মণ, যজুর্বেদীয় ব্রাহ্মণ, দ্বীবেদী, ত্রিবেদী, চতুর্বেদী ইত্যাদি ।
এরপর লিখিত হল, তাল পাতা, ভূর্জপত্র ইত্যাদিতে ।এখন আর মুখস্থ করার প্রয়োজন রইল না। পুঁথি দেখেই সব কার্য সম্পন্ন হতে লাগল । এবার কোনও বংশ লোপ পেলে সেই পুঁথি ও লোপ পেতে লাগল । এভাবে বিশাল বেদ অনেকাংশে অবলুপ্ত হয়ে যায় । এখন যেটুকু পাওয়া যাচ্ছে সেটিও  একেবারে কিছু কম নয় ।
সংহিতা-পদ্য অংশ ।
ব্রাহ্মণ-গদ্য অংশ ।
আরণ্যক-গদ্য অংশ ।
উপনিষদ-দার্শনিক সিদ্ধান্ত সমূহ কে উপনিষদ বলা হয় ।

 *শ্রুতি* -গুরু মুখে শ্রবণ করে কণ্ঠ করতে হয় বলে শ্রুতি বলা হয় ।

 *স্মৃতি* -এককথায় আইনের গ্রন্থ ।দায়ভাক ও মিতাক্ষরা দুটি ভাগ আছে । কি কর্তব্য, কি অকর্তব্য, কি খাওয়া হবে, কি খাওয়া হবে না, কি অপরাধে কি দণ্ড, গৃহ নির্মাণের বিধি, গৃহস্থের কর্তব্য কি, সন্ন্যাসের নিয়ম কি ইত্যাদি স্মৃতি শাস্ত্রে বিশদ ভাবে নিরূপিত হয়েছে ।
শ্রুতি ও স্মৃতির বিরোধ হলে শ্রুতিরই প্রাধান্য হবে ।

বৈদিক ভাষা আদতে সংস্কৃত ভাষা নয় । ইহা ধ্যানগম্য সমাধি ভাষা ।ধীরে ধীরে ভাষা বিবর্তিত হতে লাগল। ইহা লক্ষ্যকরে পাণিনী সূত্র রচনা করে, নিয়ম বেঁধে দিলেন।এই সংস্কারের জন্য এই ভাষার নাম হয়ে যায় সংস্কৃত। আর এই নিয়ম গ্রন্থের নাম হয় ব্যাকরণ।
 
বেদের ভাষ্য করতে হলে বেদাঙ্গের জ্ঞান থাকতে হবে।বৈদিক সাহিত্যের শেষদিকে সংহিতা , ব্রাহ্মণ,  আরণ্যক ও উপনিষদের বাইরেও এক বিশাল সাহিত্য গড়ে উঠেছিল,  যার নাম বেদাঙ্গ ।। বেদ সঠিক ভাবে জানতে হলে বা বুঝতে হলে এই বেদাঙ্গের জ্ঞান অপরিহার্য এবং বাধ্যতামূলক ।। 
 বেদাঙ্গ কয়টি ও কি কি ?
উত্তর -- বেদাঙ্গ হলো ৬ টি ।। 
সেগুলি হলো 
1.  শিক্ষা - স্বরবর্ণাদি উচ্চারণ প্রকার যেখানে শিক্ষা দেওয়া হয়, তাহাকে শিক্ষা বলা হয় ।  

 2.কল্প- কল্পসূত্র চার প্রকার-শ্রৌতসূত্র- আশ্বলায়ন । গৃহ্যসূত্র- আশ্বলায়ন।ধর্মসূত্র-বৌধায়ন । শুল্বসূত্র-কাব্যায়ন । যজ্ঞের প্রয়োগবিধি ইহাতে বর্ণিত হয়েছে।

  3.নিরুক্ত -কঠিন বৈদিক শব্দের ব্যুত্পত্তি বোধক শাস্ত্র কে নিরুক্ত বলা হয়।যাস্ক রচিত নিরুক্তই শব্দের ব্যুত্পত্তি সম্পর্কে প্রথমতম গ্রন্থ।পণ্ডিতগণ এর রচনাকাল সম্পর্কে একমত হয়ে খৃষ্টপূর্ব 700 থেকে 500 অব্দের মধ্যে এর সময় নির্দেশ করেছেন।নিরুক্ত 3টি কাণ্ড ও 5টি অধ্যায়ে বিভক্ত। এতে প্রতিশব্দ, সমার্থক শব্দ, দেবতাদের নামের ব্যুত্পত্তি প্রভৃতি আলোচিত হয়েছে ।

4.ব্যাকরণ- পাণিনী ব্যাকরণ মুখ্য।এছাড়া ও কাত্যায়ন, পতঞ্জলী আদি আদি।শব্দের ব্যুত্পত্তি যেখানে শিক্ষা দেওয়া হয়, তাহাকে ব্যাকরণ বলা হয় ।

 5- ছন্দ-আচার্য পিঙ্গল দ্বারা রচিত ।অনুদাত্ত, উদাত্ত, স্বরিত।হ্রস্ব, দীর্ঘ, প্লুত ইত্যাদি মন্ত্রের বিভিন্ন প্রকার উচ্চারণ ভেদ,  মন্ত্র প্রতিপাদ্য যজ্ঞাদি আচ্ছাদনকারী  শাস্ত্রকে ছন্দশাস্ত্র বলা হয়।

 6- জ্যোতিষ । সৌরমণ্ডল এবং সময়ের জ্ঞান     যে শাস্ত্রে হয় তাহাকে জ্যোতিষশাস্ত্র বলে ৷ বৈদিক সাহিত্য যজুর্বেদের পরে আচার্য লগধ তৈরি করা বেদাঙ্গ জ্যোতিষে প্রধান বেদাঙ্গ সূত্র ধরা পড়ে। এতে আছে উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ন, ঋতু পরিবর্তন,গ্রহণ, পূর্ণিমা ও অমাবস্যা নির্ণয়, চন্দ্র মাস গণনার নিয়মাবলী ইত্যাদি। জ্যোতিষের জটিল অঙ্ক বা আমরা যাকে জ্যোতিষি বলি, সেই বিদ্যা এসেছিল অনেক পরে।

বেদাঙ্গের এই ছয়টির যেকোনও একটির  জ্ঞান ব্যতিত আপনি বেদের ভাষ্য করতে গেলে আপনার ভুল হবেই । যারা বেদের উপরে কিছু লিখতে চান তারা অবশ্যই বেদাঙ্গ পড়বেন।

*"ন প্রতিমা অস্তি যস্য নাম মহদযশঃ৷"* 
(শুক্লযজুর্বেদ ৩২৷৩)

 *তাঁর কোন  প্রতিমা নেই* ' 
   কিছু তথাকথিত *আর্যসমাজের* পন্ডিতেরা বলে থাকেন যে বেদে প্রতিমা পূজার বিরোধীতা করা হয়েছে,তারা কথায় কথায় যর্জুবেদের একটা মন্ত্রের "ন তস্য প্রতিমা অস্তি" এই কথা বলে লাফালাফি করেন ।
 *‘ন প্রতিমা অস্তি যস্য নাম মহদযশঃ’ ৷* 
(শুক্লযজুর্বেদ ৩২৷৩)

বেদের এই মন্ত্রাংশটুকু তুলে ধরে দাবি করে যে মূর্তিপূজা বেদ বিরোধী ৷ আসুন বিবেচনা করা যাক তার এই দাবি কতটুকু যুক্তিসংগত ৷

প্রথমতঃ অভিধানে ‘প্রতিমা’ শব্দের দুই প্রকার অর্থ পাওয়া যায় ৷ যথা—
১)  মূর্তি, বিগ্রহ, ভাস্কর্য 
২) তুল্য করা, পরিমাণ করা, সাদৃশ্য।
এখন আমরা দেখব এই দুই প্রকার অর্থের মধ্যে কোনটি উক্ত মন্ত্রের অর্থ নির্ণয়ে যুক্তিযুক্ত ৷
(১) নং অর্থ গ্রহণ করলে উক্ত মন্ত্রের অর্থ দাড়ায়, ‘তাঁহার মূর্তি বা বিগ্রহ নাই যাঁহার নাম মহৎ যশ ৷’
একটু বিবেচনা করলেই বোঝা যাবে যে এই অর্থ মোটেই সংগত নয় ৷ কারণ মূর্তি কল্পনাই যদি যশস্বীদের যশের হানি করত তবে যতসব রাজা-মহারাজা, লাট, পন্ডিতদের, যে মূর্তি তৈরী আছে তা দুষ্কৃতির স্তম্ভ বলেই বিবেচিত হতো ৷ জগতে যশস্বী ব্যক্তিগণেরই মূর্তি বা ভাস্কর্য তৈরী করে রাখা হয়, হীন ব্যক্তির নয় ৷
(২) নং অর্থ অনুসারে, ‘তাঁহার তুলনা বা সাদৃশ্য নাই যাঁহার নাম মহৎ যশ ৷’
একথা কি যশস্বীকে বলা শোভা পায় না, যে ‘আপনার তুল্য আর কেহ নাই’ ? কোন কথাতে যশস্বী খুশি হবেন তা আপনারা স্বয়ং বিচার করে দেখুন ৷

চতুর্ব্বেদ ভাষ্যকার শ্রীদূর্গাদাস লাহিড়ী শর্ম্মণ একস্থানে লিখেছেন— “পাশ্চাত্য-শিক্ষিত অনেকে, পাশ্চাত্য দর্শন-বিজ্ঞানের যুক্তিজাল বিন্যস্ত করিয়া, আমাদের প্রতিমা-পূজা প্রভৃতিকে নিষ্ফল হেয় প্রতিপন্ন করিতে প্রয়াস পান ৷ কিন্তু সে তাহাদের বিষম ভ্রান্তি ৷ কেননা, ঐ প্রতিমা-পূজার মধ্য দিয়াই প্রতিমার যিনি লক্ষ্যস্থল, তাঁহার নিকট পৌছানো যায় ৷ সমুদ্র যে কি, তাহা কখনও দেখি নাই; অথবা সমুদ্র যে কি, তাহা জানি না; কিন্তু যদি আমি জানি, এই নদীতেই সমুদ্রের রূপকণা আছে, আর এই নদীস্রোতের অনুগমন করিলেই সমুদ্রে উপনীত হওয়া যায়; তাহাতে, তদনুরূপ কর্মের ফলে, সমুদ্র-দর্শন বা সমুদ্রে মিলন আমার পক্ষে সম্ভবপর হইয়া আসে না কি? এজন্যই বলিতে হয়— যাহার যে পথ নির্দিষ্ট আছে, তিনি সেই পথ দিয়াই অগ্রসর হইতে আরম্ভ করুন, অগ্রসর হইতে হইতেই কেন্দ্রস্থানে উপনীত হইতে পারিবেন ৷”
(সামবেদ সংহিতা, প্রথম ৩৪২ সাম দ্রষ্টব্য) ইতি।

 শ্রীকৃষ্ণদ্বৈপায়নবেদব্যাস এর পরে সংক্ষেপে বোঝার জন্য ব্রহ্মসূত্র প্রণয়ন করলেন।সেও কঠিন বোধকরে সকলের সহজবোধ্য করার জন্য গল্পাকারে *মহাভারত* রচনা করলেন।একে পঞ্চমবেদ মানা হয় । এরপরে আঠার পুরাণ প্রকট হলেন।

এসমস্ত গ্রন্থ শ্রীধামে নিত্য বিরাজমান যখন জীবের জন্য যার অর্থাত্ যে গ্রন্থের প্রয়োজন, সেই গ্রন্থ আবির্ভূত হন কোন ঋষির হৃদয়ে , তখন বলা হয় অমুক ঋষি এই গ্রন্থ রচনা করেছেন।আসলে সব গ্রন্থই নিত্য, ভগবানের মত, আগে ছিল, এখনও আছে, পরেও থাকবে ।
সব শেষে শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরাণ রচিত হয় । পদ্মপুরাণ উত্তরখণ্ড ও স্কন্দপুরাণ বৈষ্ণবখণ্ডে মাহাত্ম্য বর্ণিত হয়েছে ভাগবতের । এসব পুরাণ, শ্রীমদ্ভাগবতের আগেই রচিত হয়, তাহলে পরের রচিত ভাগবতের মাহাত্ম্য এতে কিভাবে বর্ণিত হল? এতেই প্রমাণিত হয় এসকল গ্রন্থ নিত্য।জীবের কল্যাণার্থ নেমে আসেন মর্ত্যলোকে কোন ঋষি মুনির মাধ্যমে।

এবার আসি প্রস্থানত্রয়ী-

1.বৈদিক প্রস্থান বা  শ্রুতি প্রস্থান- উপনিষদ।

2. স্মার্ত প্রস্থান বা স্মৃতি প্রস্থান-গীতা।

3. দার্শনিক প্রস্থান বা ন্যায় প্রস্থান-ব্রহ্ম সূত্র।

যে কেহ সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে প্রস্থানত্রয়ীর ভাষ্য অবশ্যই করতে হবে ।

 *জয় নিতাই!*
  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
⬇️⬇️⬇️এই লিখনী 📚 PDF 📚 ক্লিক করুন⬇️⬇️⬇️
 ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧

 
 ✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️
           ꧁ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস ꧂
নিবাস-শ্রীশ্রীনিত্যানন্দ প্রভুর জন্মস্থান, একচক্রা, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ। 
DEMOCRATIC NITYANANDA (Facebook Group) 👉 https://www.facebook.com/groups/1370545549769377/?ref=share
 ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
আমায় দেওয়া ওনার এই অমূল্য লিখনী সেবা, তা সকলের মধ্যে প্রকাশ করলাম। ওনার এই অমূল্য দান সমগ্র বৈষ্ণব সমাজ অনন্তকাল মনে রাখিবে।
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
    *••••┉━❀꧁ 🙏 রাধে রাধে 🙏 ꧂❀━┅••••* 
                   শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ
              হরে কৃষ্ণ হরে রাম শ্রীরাধেগোবিন্দ।।
  *••••┉━❀꧁ 🙏 জয় জগন্নাথ 🙏 ꧂❀━┅••••*
              হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
              হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে॥
  *••••┉━❀꧁ 🙏 জয় রাধাকান্ত 🙏 ꧂ ❀━┅••••*
   💮❀❈❀🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙇🙇🙇🙏🏻🙏🏻🙏🏻❀❈❀💮
   💮❀❈❀🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙇🙇🙇🙏🏻🙏🏻🙏🏻❀❈❀💮
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧


শেষ ৩০ দিনের পোস্টের মধ্যে সর্বাধিক Viewer নিম্নে :-

শ্রীকৃষ্ণ লীলা 🙏 সূচীপত্র ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_74.html

শিবরাত্রি ব্রতকথা 🙏 ১০৮ নাম 🙏 মন্ত্র সমূহ 🙏 শিবরাত্রি ব্রত কি ভাবে পৃথিবীতে প্রচলিত হল❓শিবরাত্রি ব্রত পালনে কি ফল লাভ হয় ❓শিবরাত্রি ব্রত পালন কি সকলেই করতে পারেন ❓🙏 সকল ভক্ত 👣 চরণে 👣 অসংখ্যকোটি 🙏 প্রণাম 🙏শ্রী মৃন্ময় নন্দী 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/02/shib.html

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নৌকা গঠন তত্ব ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 https://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_22.html

🙇 রাধে রাধে 🙇 শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ 👏 হরে কৃষ্ণ হরে রাম শ্রীরাধেগোবিন্দ।। 🙇 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2024/09/today.html

শ্রীঅম্বরীষ মহারাজের ছোট রানী 🙏 চারিযুগের ভক্তগাঁথা ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 🙏 এই লিংকে ক্লিক করুন ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/12/blog-post_97.html

মনোশিক্ষা 🙏 দ্বিতীয় ভাগ 🙏 শ্রীযুক্ত প্রেমানন্দ দাস ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/jaydeb_14.html

বকরূপী ধর্ম যুধিষ্ঠিরকে চারটি প্রশ্ন করেছিলেন সেই প্রশ্নই বা কি? ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/05/blog-post_98.html

শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভু 🥀 সংক্ষিপ্ত কথন 🙏 প্রথম ভাগ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/01/mohaprobhu-joydeb-dawn.html

শ্রীআমলকী একাদশী ব্রতের মাহাত্ম‍্য কি ❓ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/ekadoshi.html

*নিগমকল্পতরোর্গলিতং ফলং শুকমুখাদকমৃতদ্রবসংযুতম্।**পিবত ভাগবতং রসমালয়ং মুহুরহো রসিকা ভূবি ভাবুকাঃ।।*✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 🙏 এই লিংকে ক্লিক করুন ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/09/blog-post_89.html