🚩🚩🚩🙇🙇🙇 রাধে রাধে 🙇🙇🙇🚩🚩🚩
কীর্ত্তনের ভাগ
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
꧁ কীর্ত্তনের ভাগ ꧂
এই লিংকে 👇👇👇🙏👇👇👇 ক্লিক করুন
http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/05/blog-post_76.html
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
🏠Home Page🏠👇👇🙏👇👇📚PDF গ্রন্থ📚
🌐 https://MrinmoyNandy.blogspot.com
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
কীর্ত্তন বিচিত্রভাবে শ্রোতাদের সামনে উপস্থাপিত করা হয়। উপস্থাপন বৈশিষ্ট্য হিসাবে কীর্ত্তনের ভাবগুলোকে অঙ্গ নামে অভিহিত হয়ে থাকে।
কীর্ত্তনগুরুরা কীর্ত্তনের অঙ্গকে পাঁচটি ভাগে ভাগ করেছেন। এই ভাগগুলো হলো-
১. কথা : কীর্ত্তনের বাণীকে সাধারণভাবে কথা বলা হয়। কথা হলো লীলা-কীর্ত্তনের ভিত্তি। এই কারণে কথা-কে অনেক সময় মূল কীর্ত্তন বলা হয়।
২. দোঁহা : কীর্ত্তনের এই অঙ্গে কীর্ত্তনের বিষয়কে আবৃত্তি করা হয়। এর ভিতর দিয়ে কীর্ত্তনে বৈচিত্র্যতা প্রকাশ পায়। এবং দীর্ঘ সময় ধরে কীর্ত্তন পরিবেশনের সময়, শ্রোতা একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পায়।
৩. আঁখর : কীর্ত্তনের ভাবকে সহজভাবে সুর-তাল সহযোগে ব্যাখ্যা করার একটি প্রক্রিয়া। মূলত কীর্তনিয়া এই অঙ্গে তাঁর নিজের অভিমত ব্যাখ্যা সহযোগে জানিয়ে দেন। এর ভিতর দিয়ে কীর্তনীয়া তাঁর প্রতিভার প্রকাশ ঘটানোর সুযোগ লাভ করেন।
৪. তুক : কীর্ত্তনের কাব্যগীতি অংশ হলো তুক। এই অঙ্গে অনুপ্রাসযুক্ত, ছন্দোময়, অন্ত্যমিলযুক্ত পদ পরিবেষণ করা হয়।
৫. ছুট : কীর্ত্তনের কোনো পদকে সম্পূর্ণ পরিবেশন না করে, ছোটো ছোটো ছন্দে লীলায়িত ভঙ্গিতে উপস্থাপন করা হয়। এই অঙ্গটির মধ্য দিয়ে কীর্তনীয়ার ব্যক্তি পারঙ্গমতা বিশেষভাবে ফুটে ওঠে।
এছাড়া একটি ঐচ্ছিক অঙ্গ কোন কোন কীর্ত্তনের আসরে ঝুমুর নামক একটি অঙ্গ পরিবেশন করা হয়। এক্ষেত্রে ঝুমুরের চটুল ছন্দে, নেচে নেচে কীর্ত্তন পরিবেশন করা হয়। সাধারণত এই অঙ্গ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে কীর্তন পালা শেষ করা হয়।
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
🌐 https://drive.google.com/file/d/1HtsrKuQD9PiadFyOTtiPECEcEr3guJ7W/view?usp=drivesdk
*••••┉━❀꧁ 🙏 রাধে রাধে 🙏 ꧂❀━┅••••*