🚩🚩🚩🙇🙇🙇 রাধে রাধে 🙇🙇🙇🚩🚩🚩

*🙏🙏🌹শ্রীশ্রীগৌরগোবিন্দ দাস বাবাজি মহাশয়ের চরিত মাধুরী।।🌹🙏🙏✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/gour-gobinda-das.html

  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
       ꧁ গৌরাঙ্গপুরের গৌরগোবিন্দদাস বাবা 
       ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস ꧂
       এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন 
  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
     🏠Home Page🏠⬇️⬇️🙏⬇️⬇️📚PDF গ্রন্থ📚
꧁ MrinmoyNandy.blogspot.com 👉 সূচীপত্র ꧂
       এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন 
  ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
꧁ https://Gopisharan.blogspot.com 🙏 সূচীপত্র ꧂
      ꧁ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস ꧂
       এই লিংকে ⬇️⬇️⬇️🙏⬇️⬇️⬇️ ক্লিক করুন 
 ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
গৌরাঙ্গপুরের গৌরগোবিন্দদাস বাবা
—গোপীশরণ দাস, নিতাইবাড়ি।


কলিযুগ পাবনাবতার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পদ পরশে ধন্য হয়েছিল যে সমস্ত স্থান, তারই মাঝে এক অজ্ঞাতপল্লী, অধুনা বাংলাদেশের ‘গৌরাঙ্গপুর’ গ্রাম। সম্ভবত মহাপ্রভুর আগমনেই এই নাম পড়েছিল। শুধু এই গ্রামই নয়, আশপাশের গ্রামগুলিও ছিল গোকুল পুর, বলরামপুর, শ্রীরামপাড়া, কেশবপুর, নারায়ণপুর ইত্যাদি। গ্রামগুলি আজও মহাপ্রভুর আগমনের সাক্ষ্যবহন করে চলেছে। ‘বঙ্গদেশে মহাপ্রভু হইলা প্রবেশ। অদ্যাপিহ সেই ভাগ্যে ধন্য বঙ্গদেশ।। পদ্মাবতী তীরে রহিলেন গৌরচন্দ্র। শুনি সর্বলোক বড় হইল আনন্দ।। ভাগ্যবতী পদ্মাবতী সেই দিন হইতে। যোগ্য হইলা সর্বলোক পবিত্র করিতে।।’ পদ্মাবতী নদীর তীরে এই গৌরাঙ্গপুর গ্রামেই বাস করতেন শ্রীরমেশচন্দ্র সরকার ও শ্রীমতী শোভারাণীদেবী। অনেক প্রতীক্ষার পর ১৩৫২ সালের আশ্বিন মাসে শুভক্ষনে শোভারাণীদেবী এক পুত্ররত্ন প্রসব করলেন। নাম রাখা হল, ‘গৌরগোপাল'। বয়স বাড়ার সাথে সাথে গৌরগোপালের সরলতা বিনয়াদি গুনের বিকাস হতে থাকে। আপনভোলা সরল-ব্যবহারে শিক্ষকাদি সকলের প্রিয়পাত্র হয়ে উঠল গৌরগোপাল। পাশে এক ঘর নরসুন্দর (নাপিত) ছাড়া চারিদিকেই মুসলমানের বাস ছিল। তাই সকলের সাথে অবাধ মেলামেশার সুযোগও ছিল না। পাশেই বিশাল আমের বাগান। সেই বাগানেই তার অবসর সময় কাটত। এসময়েই কৃষ্ণমন্ত্রে দীক্ষা গ্রহন করেন স্থানীয় এক ব্রাহ্মনের কাছ থেকে। মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার পর আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে একটি দোকানের কাজে যোগদান করেন। দোকানের মালিক বললেন- যে দামে কেনা তার থেকে দুই টাকা বেশি করে বলবে তাহলে তিন টাকা লাভ থাকবে। কিন্তু গৌরগোপাল গ্রাহকদের সত্য কথা বলে দিত, ফলে মাত্র এক টাকা লাভ হত। এতে দোকানের মালিক রুষ্ট হয়ে দোকান থেকে বহিষ্কার করে দিলেন। তাঁর সরল ব্যবহারে মুগ্ধ হয়ে গ্রাহকগণ নিজ দোকানে নিয়ে রাখলেন। ইতিমধ্যে ভগবদিচ্ছায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে চাকুরী মিলে গেল। ৩৪ টাকা বেতনে শিক্ষকতা শুরু হল। কিছুদিন পরে বিবাহ করলেন। ক্রমে ক্রমে তিন পুত্র ও দুই কন্যার জন্ম হল। সংসার প্রতিপালনের পাশাপাশি অতিথি সৎকার, যথাসাধ্য গরীব দুঃখীদের সহায়তাও করতেন। এ ছাড়াও ঘরে উৎসবাদি লেগেই থাকত। মাসের শেষে ধার করতেন, বেতন পেলে ধার শোধ করে পুনরায় মাসের শেষে ধার করতেন।

এভাবেই চলছিল গৌরগোপালের সংসার। আশেপাশের মুসলীমরাও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিল। সকলে গৌরমাহান্ত বলেই ডাকতেন। দূরদূরান্তে গৌরাঙ্গপুরের ‘গৌরমাষ্টার’ নামে খ্যাত হয়েছিলেন তিনি। চারটি ছেলে-মেয়ে পর পর হলেও ছোট ছেলেটি হয়েছিল সাত বৎসর পরে। অন্যান্য ছেলেদের থেকে এ ছেলেটি একটু ভিন্ন প্রকৃতির ছিল। তাই তার প্রতি একটু বাড়তি স্নেহ পোষন করতেন গৌরগোপাল সরকার। দৈনিক রাত তিনটেয় উঠে স্নান করে ঠাকুরের মঙ্গলারতি করতেন। তারপর ছেলেটিকে বিছানা থেকে তুলে এনে কোলে বসিয়ে হাতে করতাল দিয়ে হাত ধরে বাজাতেন। প্রায় দু'ঘন্টা ধরে চলত প্রভাতী কীৰ্ত্তন। ছেলেটি একটু বড় হলে একটি মৃদঙ্গ কিনে আনলেন। কিছুদিন অভ্যাস করতেই সুন্দর বাজাতে লাগল ছেলেটি। তখন পিতা-পুত্রে মিলে মহানন্দে কীর্ত্তন করতে লাগলেন। স্কুলের পাঠ পড়ার সময় ছেলেকে বলতেন- পড়া শুরু করার আগে এক অধ্যায় গীতা ও মাহাত্ম্য পাঠ করে স্কুলের পড়া শুরু করবে, তাহলে পড়া ভাল মনে থাকবে।

বাড়ি থেকে স্কুল দুই মাইল দূরে ছিল। তৃতীয় শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হবার পর ছোট ছেলেটিকেও ঐ স্কুলেই নিয়ে যেতে লাগলেন। বাড়ি থেকে স্কুল অবধি একটিও হিন্দু বাড়ি ছিল না। স্কুলে একজনই হিন্দু শিক্ষক ও একটিই মাত্র হিন্দু ছাত্র ছিল। তথাপি সকলেই তাঁকে ভালবাসত তাঁর অমায়িক ব্যবহারে। প্রতিদিন ছেলেটিকে সাথে নিয়ে হাঁটাপথে দুই মাইল পথ অতিক্রম করে স্কুলে যেতেন। যাবার সময় ও আসার সময় ভগবানের লীলাকথা শোনাতেন। আরও বলতেন— দেখ! আমার যখন সময় ছিল, তখন কেউ আমাকে বলে নাই, আমি ভুল করেছি। তুমি যেন ভুল কোরো না। এই মনুষ্য জন্ম পাওয়া গিয়েছে একমাত্র হরিভজনের জন্য। আহার, নিদ্রা, ভয়, মৈথুন পশু-পাখিরাও করে, মানুষও যদি সেই প্রকার আচরণ করে, তবে পশু আর মানুষে পার্থক্য কি থাকল? এই সুদূর্লভ মনুষ্য জন্ম কেবল মাত্র হরিভজনের জন্যই পাওয়া গিয়েছে। এ জন্ম একবার বৃথা চলে গেলে আর পাওয়া যাবে না। পুনরায় চুরাশী লক্ষ যোনি ভ্রমন করতে হবে। ভগবদ্ভজন করতে হলে শিশুকাল থেকেই শুরু করতে হবে। এখনই সঠিক সময়। সময় বৃথা নষ্ট কোরো না। এই ভাবে উপদেশ দিতেন এবং ধ্রুব চরিত্র প্রহলাদ চরিত্র বলতে বলতে স্কুলে নিয়ে যেতেন, আবার ফেরার সময় বলতে বলতে বাড়ি নিয়ে আসতেন। স্কুলে পড়া না পারলে অন্য ছেলেদের থেকে নিজের ছেলেকেই বেশী মারতেন। এভাবেই শাসনে সোহাগে পরমার্থ পথে এগিয়ে নিয়েছিলেন ছেলেটিকে। শ্রীমদ্ভাগবতে বর্ণিত হয়েছে ঋষভদেব যেমন তাঁর শত পুত্রকে পরমার্থ পথের উপদেশ দিয়ে আত্মকল্যানের পথ প্রশস্ত করেছিলেন, তদ্রূপ গৌরগোপাল সরকারও নিজ পুত্রকে পরমার্থ পথে এগিয়ে দিয়ে এক আদর্শ পিতার ভূমিকা পালন করেছিলেন। এক বাস্তবিক পিতা এই প্রকারই হওয়া উচিৎ।

শাস্ত্র বলছেন- ‘গুরুর্ন স স্যাৎ স্বজনো ন স স্যাৎ পিতা ন স্যাজ্জননী ন সা স্যাৎ।
দৈবং ন তৎস্যান্নপতিশ্চ স স্যান্নমোচয়েদ যঃ সমুপেতমৃত্যুম্।।' ভা.৫/৫/১৮

যিনি তাঁর আশ্রিত জনকে সমুপস্থিত মৃত্যুরূপ সংসার সাগর থেকে উদ্ধার করতে না পারেন, তিনি গুরু, পিতা, পতি, জননী অথবা দেবতা পদবাচ্য নন। মৃত্যু থেকে উদ্ধার করতে না পারলে, পিতা পিতা নয় ‘যমের মিতা’। তাই পিতার মত পিতা অর্থাৎ যোগ্য পিতা ছিলেন গৌরগোপাল সরকার। এরপরে দীক্ষাগুরুর অনুমতি নিয়ে শ্রীপাদরামদাস বাবাজি মহাশয়ের শিষ্য-সন্তান শ্রীলব্রজরাখালদাসজীর নিকট গৌর-নিত্যানন্দ মন্ত্রাদি গ্রহন করেন। সম্পূর্ণ মুসলমান অধ্যুষিত এলাকা হওয়া সত্ত্বেও ধুতি পাঞ্জাবী পরে, গলায় মালা, কপালে তিলক, মাথায় মোটা শিখা রেখে স্কুলে যেতেন। প্রথম প্রথম অনেকে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করলেও পরে তাঁকে আদর্শ ধার্মিক এবং সজ্জন জেনে সকলেই শ্রদ্ধা করতেন। নিশান্তে ঘুম থেকে উঠে স্নান, মঙ্গলারতি, প্রভাতী কীর্ত্তন সেরে, ঠাকুরের বাসন-পত্ৰ পরিষ্কার করে, ফুল তুলসী চয়ন করে, শীতল ভোগ লাগিয়ে পুনরায় অন্নভোগ সমর্পন করে প্রসাদ পেয়ে ন'টার মধ্যে বেরিয়ে পড়তেন স্কুলে। দুই মাইল পথ অতিক্রম করে দশটায় গিয়ে স্কুলে পৌঁছাতেন। বৈকালে স্কুল থেকে ফিরে ঠাকুর উত্থাপন করে ভোগ দিতেন। কিছু সময় ঠাকুরের ফল-মূল, শাক-শব্জীর বাগান পরিচর্যা করে পুনরায় সন্ধ্যায় মদনগোপালের আরতি করতেন ঘড়ি-ঘন্টা বাজিয়ে। তারপর ভক্তবৃন্দকে প্রসাদ বিতরণ করতেন। সন্ধ্যার পর পুনরায় সন্ধ্যারতি, প্রথমে রাধারাণীর আরতি, অভিসার, যুগলকিশোরের আরতি, অভিসার, গৌরের আরতি, রাধারমণদেবের আরতি। তারপর বৃন্দেরাণীর কীর্ত্তন, গুরুবন্দনা ইত্যাদি। এরপর রাত্রিকালীন ভোগ, এভাবে সমাজবাড়ির নিয়মানুসারে ছয়বার ভোগ হত, মঙ্গলা ও সন্ধ্যারতির সময় ঘড়ি-ঘন্টা বাজিয়ে আরতি হত। এ দুই সময়েই মুসলমানদের আজান দেওয়ার সময়, তাদের কানে ঘড়ি-ঘন্টার শব্দ যেত, তারা মিটিং করে ঘড়ি ঘন্টা বন্ধ করার প্রস্তাব দিল, তখন অধিকাংশ স্থানীয় মুসলমানরা বলল- তোমরা মাইকে আজান দাও, সে শব্দও ওদের কানে যায়, ওরা কিছু বলে না, তাহলে তোমরা নিষেধ করবে কেন? ওদের ধর্ম ওরা পালন করুক, তোমাদের ধর্ম তোমরা পালন কর, ধর্ম পালনে বাধা সৃষ্টি করবে কেন? এরপর থেকে আর কেহ কিছু বলে নাই। নিয়ম মতই সেবা-পূজা, দান-ধ্যান, আরতি- কীৰ্ত্তন চলতে থাকে। ইতিমধ্যে ছোটছেলে ১৯৯০ সালে গৃহত্যাগ করে বৃন্দাবনে চলে গেলে তিনিও ছয় বছর পরে চাকরী সমাপ্ত হলে বৃন্দাবনে গমন করেন। বৃন্দাবনে রমনরেতী গৌরাঙ্গ বাবার আশ্রমে থেকে ভজন-সাধন করতে থাকেন। সেখানেই গৌরাঙ্গ বাবার আশ্রিত শ্রীমনোহরদাস বাবার নিকট বেশাশ্রয় গ্রহন করেন। কিছুদিন পরে রাধাকুণ্ডে গমন করে সেখানে কিছুকাল নিয়ম পূৰ্ব্বক সাধন-ভজন, পাঠ-শ্রবন, কীৰ্ত্তন, শ্রীবিগ্রহ-দর্শনাদি ভক্তি-অঙ্গ যাজনে আনন্দে অতিবাহিত করেন। এরপর কিছুদিন মুখরাই গ্রামে থেকে ভজনে সংলগ্ন হন। মাধুকরী বৃত্তি অবলম্বন করে পাঠ-কীর্ত্তন, লীলা স্মরণে আবিষ্ট থাকতেন। মুখরাই গ্রামে কিছুকাল ভজনানন্দে অতিবাহিত করে পুনরায় রাধাকুণ্ডে চলে আসেন। ইতিমধ্যে নিতাইচাঁদের ডাক আসে একচক্রা থেকে। নিতাইচাঁদের আহ্বান উপেক্ষা করতে না পেরে চলে আসেন শ্রীমন্নিত্যানন্দ প্রভুর জন্মস্থান আশ্রম একচক্রা ধামে। সেখানে যথাসাধ্য সেবাদি করে অবকাশ মত জপ-ধ্যানাদি করতে থাকেন। বয়সের ভারে অবনত হয়েও পুষ্পচয়ন, তুলসী-মঞ্জরী আমানিয়া, অঙ্গন-মার্জনাদি সেবা করতেন। কখনও মাল্য গ্রন্থন সেবাও করতেন। রাত্রি দু'টোর সময় গাত্রোত্থান করে জপে বসতেন। তারপর কুঞ্জভঙ্গ কীর্ত্তন থেকে শুরু করে মঙ্গলারতি কীৰ্ত্তন, প্রভাতী কীর্ত্তনাদি সমাপন করে বৈষ্ণব বন্দনা, সপার্ষদ গৌরাঙ্গ বন্দনা, নানাবিধ স্তব-স্তোত্র, অষ্টক, অষ্টোত্তর শতনামাদি পাঠ করতেন। আবার দুপুরে মধ্যাহ্নকীর্ত্তন, শ্রীকুণ্ডমিলন কীর্ত্তনাদি করতেন। দুপুরে প্রসাদ পেয়ে আবার জপে বসতেন। এর মধ্যে কেহ এসে পাশে বসলে প্রসঙ্গ করতেন, হরিকথা শোনাতেন। যিনিই পাশে বসতেন তিনিই অনুভব করতে পারতেন, তাঁর কতখানি অনুভূতি ও জ্ঞানের গভীরতা। ধারা প্রবাহ বলেই যেতেন, কথার বিরাম হত না। কদাচিৎ শোনার লোক না পেলে ঠাকুরকেই শোনাতেন। কে আসছে, কে যাচ্ছে, কে কেমন আছে সব খবর নিতেন। সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যারতি কীর্ত্তন থেকে শুরু করে সব কীর্ত্তন আখর সহযোগে গাইতেন। এমনি সুদৃঢ় নিয়মানুবর্তিতায় তের বৎসর যাবৎ শ্রীশ্রীনিত্যানন্দ জন্মস্থান আশ্রমে ভজনরস আস্বাদন করলেন। অবশেষে উপর থেকে ডাক আসল, ১৪২৭ বঙ্গাব্দের ফাল্গুনী কৃষ্ণাচতুর্দশী মধ্য রাতে ইহলীলা সম্বরণ করে নিতাই-গৌরাঙ্গের নিত্যলীলায় প্রবিষ্ট হলেন। আজ আমরা একজন মহাত্মার সঙ্গহারা হলাম ও সেবা-সুখে বঞ্চিত হলাম।‘কৃষ্ণভক্ত বিরহ বিনা দুঃখ নাহি আর’। তাঁর লোকোত্তর প্রয়ানে শ্রীশ্রীনিত্যনন্দ জন্মস্থান আশ্রমের সেবকবৃন্দ সকলেই মন্মহিত।।
—ঃঃ–
https://gopisharan.blogspot.com
 ✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
      ✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️
নিবাস-শ্রীশ্রীনিত্যানন্দ প্রভুর জন্মস্থান, একচক্রা, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ। 
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧
    *••••┉━❀꧁ 🙏 রাধে রাধে 🙏 ꧂❀━┅••••* 
                   শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ
              হরে কৃষ্ণ হরে রাম শ্রীরাধেগোবিন্দ।।
  *••••┉━❀꧁ 🙏 জয় জগন্নাথ 🙏 ꧂❀━┅••••*
              হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
              হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে॥
  *••••┉━❀꧁ 🙏 জয় রাধাকান্ত 🙏 ꧂ ❀━┅••••*
   💮❀❈❀🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙇🙇🙇🙏🏻🙏🏻🙏🏻❀❈❀💮
   💮❀❈❀🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙇🙇🙇🙏🏻🙏🏻🙏🏻❀❈❀💮
✧═══════════•❁❀❁•═══════════✧

শেষ ৩০ দিনের পোস্টের মধ্যে সর্বাধিক Viewer নিম্নে :-

শ্রীকৃষ্ণ লীলা 🙏 সূচীপত্র ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_74.html

শিবরাত্রি ব্রতকথা 🙏 ১০৮ নাম 🙏 মন্ত্র সমূহ 🙏 শিবরাত্রি ব্রত কি ভাবে পৃথিবীতে প্রচলিত হল❓শিবরাত্রি ব্রত পালনে কি ফল লাভ হয় ❓শিবরাত্রি ব্রত পালন কি সকলেই করতে পারেন ❓🙏 সকল ভক্ত 👣 চরণে 👣 অসংখ্যকোটি 🙏 প্রণাম 🙏শ্রী মৃন্ময় নন্দী 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/02/shib.html

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নৌকা গঠন তত্ব ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 https://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/06/blog-post_22.html

🙇 রাধে রাধে 🙇 শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ 👏 হরে কৃষ্ণ হরে রাম শ্রীরাধেগোবিন্দ।। 🙇 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2024/09/today.html

শ্রীঅম্বরীষ মহারাজের ছোট রানী 🙏 চারিযুগের ভক্তগাঁথা ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 🙏 এই লিংকে ক্লিক করুন ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/12/blog-post_97.html

মনোশিক্ষা 🙏 দ্বিতীয় ভাগ 🙏 শ্রীযুক্ত প্রেমানন্দ দাস ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/jaydeb_14.html

বকরূপী ধর্ম যুধিষ্ঠিরকে চারটি প্রশ্ন করেছিলেন সেই প্রশ্নই বা কি? ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/05/blog-post_98.html

শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভু 🥀 সংক্ষিপ্ত কথন 🙏 প্রথম ভাগ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/01/mohaprobhu-joydeb-dawn.html

*নিগমকল্পতরোর্গলিতং ফলং শুকমুখাদকমৃতদ্রবসংযুতম্।**পিবত ভাগবতং রসমালয়ং মুহুরহো রসিকা ভূবি ভাবুকাঃ।।*✍️ লিখনী সেবা- শ্রী জয়দেব দাঁ 🙏 এই লিংকে ক্লিক করুন ➡️ http://mrinmoynandy.blogspot.com/2022/09/blog-post_89.html

শ্রীআমলকী একাদশী ব্রতের মাহাত্ম‍্য কি ❓ ✍️ লিখনী সেবা- শ্রী গোপীশরণ দাস 📚 এই লিংকে ক্লিক করুন 👉 http://mrinmoynandy.blogspot.com/2023/03/ekadoshi.html